নবম-দশম শ্রেণীর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা”
এর সকল অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর
অধ্যায়ঃ- প্রথম
১। বাংলায় স্বাধীন সুলতানি আমল স্থায়ী হয়েছিলো – ২০০ বছর
২। বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের মূলমন্ত্র ছিলো – স্বদেশী আন্দোলন
৩। ব্রিটিশ শাসনকালে নারী সমাজ ব্যাপকভাবে পিছিয়ে থাকার কারন – সামাজিক অনুশাসন
৪। সুবেদার সুজা ক্ষমতায় ছিলেন – ১১ বছর
৫। বাংলার রাজদরবারে ফার্সি হয় – সুলতানিদের সূত্রে
৬। পূর্ববঙ্গ বাংলাদেশের একটি পরিচয়। এই পরিচয় এর সাথে সম্পৃক্ত – বঙ্গভঙ্গ
৭। কাসিম বাজারে ওলন্দাজের ফেক্টরি ছিলো – সিল্কের
৮। ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ স্বাধীন সুলতানি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন – বাংলায়
৯। ভাস্কো – ডা – গামা ভারতের কোন বন্দরে আসেন – কালিকট
১০। ফরাসিরা ইংরেজদের সাথে যুদ্ধ হেরে কোথায় চলে যায় – ইন্দোচীনে
১১। শায়েস্তা খানের দৈনিক আয় – ২ লক্ষ টাকা
১২। বার্নিয়ার ছিলেন – ফরাসি পর্যটক
১৩। মুঘল সম্রাট আকবরের পুত্র – জাহাঙ্গীর
১৪। মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কারের ফলে বাংলা ভাষায় সংবাদপত্র প্রকাশ করে সৃষ্টি করেছিলো – জনমত
১৫। চন্দননগর ও চুঁচুড়ায় শক্ত ঘাটি গড়েছিল – পর্তুগিজ
১৬। বাংলা থেকে বেশি পুঁজি পাচার হয় – সুবেদার সুজাউদ্দিন এর আমলে
১৭। ঘন ঘন কৃষক বিদ্রোহ কোন মুঘল আমলে – সম্রাট জাহাঙ্গীর
১৮। ১৯৪০ সালের দ্বি- জাতিতত্বের ভারত বিভক্তি ফরমুলা – মুসলিম লীগের
১৯। ১৮২১ সালে মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার হয় – শ্রীরামপুরে
২০। বৃটিশ সময়ে মুষ্টিমেয় জমিদার শ্রেনিকে বলা হতো – সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণী
২১। কোন জাতি বাংলা কারখানা স্থাপন করে ব্যবসা শুরু করেছিলো? – দিনেমার
২২। ভারত সচিব কত সদস্য বিশিষ্ট পরামর্শক সভা বা কাউন্সিলের মাধ্যমে ভারতে শাসনের ব্যবস্থা করেন? – ১৫ জন
২৩। ভাস্কো – ডা – গামা জাতিতে – পর্তুগিজ ( কালিকূট বন্দরে)
২৪। বাংলায় দ্বৈত শাসন – লর্ড ক্লাইভ
২৫। আল বুকার্ক – দক্ষ নাবিক ( ভারত মহাসাগর কর্তৃত্ব)
২৬। বাংলায় রাজপুতনা থেকে এসেছিলো – মারওয়াড়িরা
২৭। সম্রাট আকবরের সেনাপতি – মানসিংহ
২৮। স্বদেশী আন্দলনের সূত্র ধরে যা ঘটে তা হলো – স্বরাজ আন্দোলন, অসহযোগ আন্দোলন
২৯। সেনরা বাংলায় এসেছিলো – দক্ষিণ ভারত হতে
৩০। বাংলার সাথে তুর্কির যোগাযোগ – ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খিলজি
৩১। ” ভাগ করো, শাসন করো ” – নীতির প্রবক্তা? – ব্রিটিশরা
৩২। বৃটিশ মন্ত্রিসভা কর্তৃক কয়জন মন্ত্রীকে ভারত সচিব পদে মনোনীত করা হয়? – ১ জন
৩৩। বঙ্গীয় আইনসভা প্রতিষ্ঠানকালে কতো জন সদস্য ছিলো? – ১২ জন
৩৪। নবাব সিরাজ উদ্দৌল্লার রাজধানী – মুর্শিদাবাদ
৩৫। বার ভূইয়ারা প্রায়ই সবাই – রাজপুত বংশের
৩৬। কোন ইংরেজ সেনাপতি কলকাতা দখল করেন? – ওয়াটসন
৩৭। ১৬৮৬ সালে ইংল্যান্ড এর রাজা ছিলেন – দ্বিতীয় জেমস
৩৮। বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের মূলসূত্র – স্বদেশী আন্দোলন
৩৯। সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসনে বসে – ২৩বছর
৪০। স্বাধীন সুলতানি আমলের সুলতানরা ছিলেন না – বাঙালি
অধ্যায়ঃ- দুই
৪১। বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে – ডাকসু, ছাত্রলীগ
৪২। মুক্তিযুদ্ধের সময় ফরিদপুর ও টাঙগাইল কতো নং সেক্টরে ছিলো? – ৮ ও ১১ নং,
৪৩। মুক্তিযুদ্ধেরর প্রথমদিকে মুজিবনগর সরকার এর মিশন ছিলো – ২ টি
৪৪। শ্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয় – ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ
৪৫। প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
৪৬। কাদেরিয়া বাহিনী – টাঙ্গাইল অঞ্চলের
৪৭। মুক্তিযুদ্ধে মোট সেক্টর – ১১ টি
৪৮। রাজশাহী সারদা পুলিশ লাইন আক্রমণ করা হয় – ২৭ মার্চ
৪৯। আকবর বাহিনী – মাগুরা অঞ্চলের
৫০। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১০ ই এপ্রিল
৫১। আওয়ামীলীগ সর্বাত্মক আন্দোলন শুরু করে – পার্লামেন্টারি পার্টির বৈঠকে
৫২। বঙ্গবন্ধু, ভূট্রো ও ইয়াহিয়ার বৈঠক হয় – ঢাকায়
৫৩। ছাত্রলীগের বাঝাইকৃত কর্মীদের নিয়ে গঠিত – মুজিব বাহিনী
৫৪। ২৫ শে মার্চ জাতীয় পরিষদ অধিবেশনে যোগদানের ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুর শর্ত ছিলো – ৪ টি
৫৫। অনিয়মিত বাহিনীর সরকারি নাম – মুক্তিযোদ্ধা
৫৬। শিল্পী জর্জ হ্যারিসন – ইংল্যান্ড এর
৫৭। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন – আব্দুল হান্নান, মেজর জিয়া
৫৭। মুজিবনগর সরকারের কার্যক্রম – ২ ভাগে বিভক্ত
৫৮। ১৯৭০ সালো আওয়ামীলীগ ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানায় – গনরায়ের ভিত্তিতে
৫৯। ১৯৭১ সালে ইয়াহিয়া ঢাকা সফরে আসেন – ১৪ ই মার্চ
৬০। মুক্তিযুদ্ধে চিপ অব ষ্টাফ – লে: কর্ণেল রব ( ডেপুটি – গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার)
৬১। ১৯৭১ সালে ৭ মার্চের জনসেবায় উপস্থিতি – ১০ লক্ষ প্রায়
৬২। অপারেশ সার্চ লাইট পরিকল্পনাকারী – রাও ফরমান আলী
৬৩। অপারেশন সার্চলাইট অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু কে গ্রেফতার – রাত দেড়টায়
৬৪। আল শামসের কার্যক্রম – আল – বদর এর অধীন
৬৫। ঢাকার বাইরে অপারেশন সার্চ লাইট নেতৃত্ব – মেজর জেরারেল খাদিম হোসেন রাজা
৬৭। শহীদ সাবের ও আনোয়ার পাশা – সাহিত্যিক
৬৮। ইয়াহিয়া জাতীয় পরিষদ অধিবেশন স্থগিত করেন – ১ লা মার্চ, পুনরায় – ২৫ মার্চ।।
৬৯। পাকদের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ – জয়দেবপুর
৭০। ঢাকায় গেরিলা বাহিনী পরিচিত – ক্রাক প্লাটুন
৭১। এমভি সোয়াত ১৯৭১ সালের ৩রা মার্চ – চট্রগ্রামে
৭২। বাংলাদেশের প্রথম মিশন – কলকাতায়
৭৩। মার্চ মাসে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয় – ৩ তারিখে
অধ্যায় তিন
৭৪। কোন কাপড় দিয়ে বহু কাহিনী বা কিংবদন্তি সৃষ্টি হয় – মসলিন
৭৫। জাতীয় সঙ্গীত কোন সুরে গাই – বাউল
৭৬। বাঙালি প্রথম কোন কোন সাহিত্যে কর্মের সন্ধান পায় – চর্যাপদ
৭৭। কান্তজীর মন্দির – দিনাজপুরে
৭৮। বাঙালি সমৃদ্ধ সংস্কৃতির অধিকারী – প্রাচীন জাতি
৭৯। চর্যাপদ আবিষ্কারক – পন্ডিত হরপ্রসাদ শাস্রী
৮০। শাব্দিক অর্থ ছাড়াও চর্যাপদের বুঝতে হয় – ভাবার্থ
৮১। আমাদের দেশের মাটি – পলি মাটির
৮২। আলাওলের রচনা – পদ্মাবতী
৮৩। মুগা জাতীয় সিল্ক পরিচিত – পত্রোর্ণ
৮৪। প্রাচীকালে বাংলায় সুনাম ছিল – দুকূল কাপড়ের
৮৫। ভাস্কর্য স্বকীয়তা ও স্বাতন্দ্র্যে উজ্জ্বল এক প্রতিভার নাম – নভেরা আহমেদ
৮৬। যে গান হিন্দু – মুসলমান সবাই গেয়ে থাকে – বাউল, ভাটিয়ালি
৮৭। বাঙালি মুসলমান সমাজে নৃত্যচর্চার দ্বার উন্মেচন করেছিলেন – বুলবুল চৌধুরী
৮৮। কাজী নজরুল ইসলাম মাত্র কুড়ি বছরে গান রচনা করেন – ৬ হাজার
৮৯। পত্রোর্ণ নামে এন্ডি বামুগা জাতীয় সিল্ক তৈরি হতো – মগধ ও পান্ডে
৯০। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যির ইতিহাস রচনা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৯১। স্থাপত্যকলায় গগনচুম্বী ভবন নির্মাণ পদ্ধতির প্রবর্তক, বিশ্বের বহু বিখ্যাত ভবন ও স্থাপনার নকশাকার – এফ. আর. খান
৯২। সাধারণ মানুষ গানের মাধ্যমে সাধনা করে – আধ্যাত্মিক
৯৩। শহরাঞ্চলে আসর হয় – খেউড় গানের
৯৪। বাংলার স্থাপত্য শিল্পে ইরানী প্রভাব – সুলতানি আমলে
৯৫। বাংলা কীর্তন গানের কাহিনী আসে – রাধা ও শ্রীকৃষ্ণ
৯৬। আমাদের জাতীয় সংগীতের সুর মূর্ছনা সৃষ্টি হয়েছে – রবি ঠাকুরের হাতে
৯৭। কোন সমাজে পুথি সাহিত্যির ব্যাপক কদর হয় – মুসলমান সমাজে
৯৮। জাতির মননের প্রতীক – বাংলা একাডেমী
৯৯। দুকূল কাপড় সুনাম – প্রাচীন কালে
১০০। ঢাকার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, রাজশাহী বরেন্দ্র রিসার্চ মিউজিয়াম – বেসরকারি উদ্যোগে ( বেসরকারি প্রতিষ্ঠান)
১০১। বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা মনন চর্চার প্রতিষ্ঠান – শিশু একাডেমী
১০২। নাগরিক সঙ্গীতের বিকাশ ঘটে – হিন্দুস্থানীয় উচ্চাঙ্গ সংগীতের প্রভাবে
১০৩। চিত্রকলায় পথিকৃৎ – জয়নুল আবেদীন
১০৪। নিধু বাবু – নাগরিক গানের জন্য বিখ্যাত
১০৫। ধর্মমঙ্গল লিখছেন – ঘনরাম
১০৬। বাংলাদেশে প্রচুর পোড়ামাটির কাজ রয়েছে – সোমপুর বিহারে
অধ্যায়ঃ- চার
১০৭। উত্তরা গনভবন – মূল্যবান স্থাপত্য কীর্তির নিদর্শন
১০৮। মোঘল যুগে সোনারগাঁ বিখ্যাত ছিলো – মসলিন শাড়ির জন্য
১০৯। শশীগজ অবস্থিত – ময়মনসিংহ
১১০। ১৯৫৭ সালের ভিক্টোরিয়া পার্কের পূর্ব নাম ( ইংল্যান্ড রানীর নাম) – আন্টাঘর ময়দান
১১১। পানামা নগরে কোন বিষয়টি বিশেষভাবে লক্ষ করা যায় – সুষ্ঠু নগর পরিকল্পনা
১১২। দিঘাপাতিয়ার জমিদার কোন এলাকার জমিদার – নাটোর
১১৩। মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় কোন জমিদারের বাড়ি – বালিয়াটির জমিদার বাড়ি
১১৪। শিয়া মুসলমানদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান – ইমামবাড়া
১১৫। আহসান মঞ্জিল কাদের প্রাসাদ নামে পরিচিত – ঢাকার নবাবদের
১১৬। ইটালীতে তৈরি মূর্তি কোন জাদুঘরে স্থান – ময়মনসিংহ
১১৭। ‘ প্রত্ন ‘ শব্দের অর্থ – প্রাচীন
১১৮। পানাম নগরের উত্তর পাশে ইমারত – ৩১ টি
১১৯। বলধার জমিদার – নরেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরী
১২০। সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানী – সোনারগাঁ
১৩১। তাজহাট জমিদার প্রসাদ – রংপুরে
১৩২। পাথরের ফুলদানি কোন জাদুঘরে – ময়মনসিংহ
১৩৩। পানামা নগরে ইমারত সংখ্যা – ৫২ টি
১৩৪। কোন বাড়িতে লোকশিল্প জাদুঘর – সরদার বাড়ি
১৩৫। রঙ্গিন মোজাইকের -পানামা নগরী প্রতিষ্ঠিত হয় – উনিশ শতকে
১৩৬। কতো দশক পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শাসনের অধীন আমাদের থাকতে হয় – দু দশক
১৩৭। লালবাগ মসজিদটি পুরোনো ঢাকার কোন রোডে – হরনাথ ঘোষ রোডে
১৩৮। ইংরেজদের সমর্থক নবাব কে ছিলেন – আব্দুল গণি
১৩৯। বাংলাদেশের জাতীয় মন্দির – ঢাকেশ্বরী
অধ্যায়ঃ- পাঁচ
১৪০। – গারোদের পরিবার প্রধান – মা
১৪১। বাংলাদেশের কোন জাতিসত্তার গায়ের রং ঈষৎ লোক – চাকমা
১৪২। চাকমাদের মধ্য কারা বউচি খেলে – ছোট মেয়েরা
১৪৩। খাসিয়া জনগোষ্ঠীর অপর নাম – খাসি
১৪৪। গারো মহিলাদের নিজেদের তৈরি পোশাকের নাম – দকশাড়ি
১৪৫। কোন সমাজে রাজার পদটি বংশানুক্রমিক – চাকমা
১৪৬। চাকমারা বাঁশ ও বেদ দিয়ে তৈরি করে – বাদ্যযন্ত্র
১৪৭। সাঁওতাল বিবাহে অনুষ্ঠিত ‘ দোন ‘ ও ‘ ঝিকা ‘ কী – নাচ
১৪৮। চাকমা সমাজের মূল অংশ – পরিবার
১৪৯। কারা অলংকার পড়তে বেশি ভালোবাসে – সাঁওতালরা
১৫০। খাসিয়া কোন অঞ্চলের ক্ষুদ্র জাতিসত্তা – সিলেট
১৫১। গারোদের বিশেষ খাদ্য – কঁচি বাঁশ গাছের গুঁড়ি
১৫২। কারা নিজেকে পোশাক তাঁত দিয়ে তৈরি করে – চাকমা
১৫৩। চাকমা সার্কেলের প্রধান কে – চাকমা রাজা
১৫৪। গারোরা সাধারণত নিজেদের কি নামে পরিচয় দিতে বেশি পছন্দ করে – মান্দি
১৫৫। সালজং বা সূর্য, ছোছুঁম গোয়েবা প্রভূতি দেবদেবীর পূজা করতো – গারোরা
১৫৬। চাকমা সমাজের ধর্মীয় অনুষ্ঠান – গৌতম বুদ্ধের জন্ম ও মৃত্যু দিবস
১৫৭। গারো সমাজের দল হলো – সাংমা ও মারাক
১৫৮। চাকমাদের বৌদ্ধ মন্দির কে কি বলে – কিয়াং
১৫৯। ভারতের কোন রাজ্যে কিছু সাওতাঁল বাস করে – পশ্চিমবঙ্গ
১৬০। কতোগুলো চাকমা পরিবার নিয়ে গঠিত হয় – আদাম
১৬১। গারোদের কাছে কচি বাঁশগাছের গুঁড়ির জনপ্রিয় নাম – মিউয়া
১৬২। বাংলাদেশের ক্ষুদ্রজাতিসত্তা – মঙ্গোলিয়া জনগোষ্ঠীর
১৬৩। চাকমাদের পাড়া বা মৌজা প্রধানকে বলা হয় – হেডম্যান
১৬৪। গারোরা বজ্র দেবতাকে – গোয়েরা বলে
১৬৫। গারোরা উৎপাদন করে – সবজি ও আনারস
১৬৬। চাকমা মেয়েদের পরনের কাপড়ের নাম – পিনোন
১৬৭। চাকমা সমাজের মূল অংশ – পরিবার
১৬৮। সাঁতালদের প্রধান খাদ্য – ভাত
১৬৯। সাঁওতালদের ধর্ম – হিন্দু ও খ্রিষ্টান
১৭০। কতোগুলো আদাম নিয়ে চাকমাদের – মৌজা গঠিত হয়।
১৭১। সাঁওতালরা – অষ্ট্রেলয়েড জনগোষ্ঠীর লোক
১৭২। মাটির ঘরে বাস করে – সাঁওতালরা
১৭৩। চাকমারা ভাতের সাথে খায় – মাছ, শাকসবজি
১৭৪। চাকমাদের প্রধান খাদ্য – ভাত
১৭৫। গারো সমাজের প্রধান কয়টি দল – পাঁচটি
১৭৬। কতোগুলো পাড়া নিয়ে গঠিত – মৌজা
১৭৭। কিয়াং বলতে বুঝায় – বৌদ্ধ ভিক্ষুদের
১৭৮। গারোরা ‘ চন্দ্র ‘ কে কী বলে ডাকে – ছোছুম
১৭৯। সার্কেল প্রধান চাকমা – চাকমা রাজা
অধ্যায়ঃ-ছয়
১৮০। বর্তমানে বাংলাদেশের সম্ভাবনা শিল্প – ওষুধ শিল্প
১৮১। কৃষি ভিত্তিক সমাজ গড়ে ওঠে – প্রাচীন যুগে
১৮২। বাংলাদেশেন পাহাড়ি অঞ্চল কতো ভাগ – ১০ ভাগ
১৮৩। বর্তমানে চিনিকল – ১৭ টি ( আপডেট ১৫ টি)
১৮৪। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে বস্রকল – ৮ টি
১৮৫। বর্তমানে দেশে কতো ধরনের প্রানিজ সম্পদের ব্যবহার রয়েছে – তিন ধরনের
১৮৬। দেশের মোট ভূমির বন – ১৭.৬২%
১৮৭। অতি অল্প সময়ে কোন শিল্পটি বৃহত্তম রপ্তানিমুখী – পোশাক শিল্প
১৮৯। বর্তমানে ইউরিয়া সার – কারখানা আছে ৬ টি
১৯০। প্রাণীজ সম্পদ কে কতো ভাগে ভাগ করা যায়? – ৩ ভাগে
অধ্যায়ঃ- সাত
১৯১। পাকিস্তান ও থাইল্যান্ডে কিশোর অপরাধ – ৭ থেকে ১৮ বছর
১৯২। স্বাভাবিক ভাবে কৌতূহল প্রবণ – শিশুরা
১৯৩। বাংলাদেশ সরকার কতো সালের মধ্য নিরক্ষরতা দূর করতে অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলো? – ২০১৪ সাল
১৯৪। আমেরিকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কত ভাগ ভারতীয় দক্ষ জনশক্তির ওপর নির্ভরশীল? – ২৩%
১৯৫। জাতীয় জনসংখ্যা দিবস – ২ রা ফেব্রুয়ারি
অধ্যায়ঃ- আট
১৯৬। বায়ুমণ্ডলের গৌণ গ্যাস গুলো কি বলে – ওজোন স্তর
১৯৭। পৃথিবীর ফুসফুস – আমাজন
( বি: দ্র : এই অধ্যায় এর বাকি অংশ ভূগোল পার্টে রয়েছে)
অধ্যায়ঃ- নয়
১৯৮। শাসন বিভাগের প্রধান – রাষ্ট্রপতি
১৯৯। ১৯৭২ সালের সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় মূলনীতি – ৪ টি
২০০। সরকারকে জাহাজের কীসের সঙ্গে তুলনা করা যায়- ইঞ্জিন
২০১। বাংলাদেশের সংসদ – এক কক্ষ বিশিষ্ট
২০২। সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনার – দলিল
২০৩। বাংলাদেশের আইন সভার নির্বাচিত সদস্য – ৩০০ জন
২০৪। রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি – সরকার
২০৫। জনগণের ভোটে পরোক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে কি বলে – প্রজাতন্ত্র
২০৬। কোন দেশের সরকারের সংবিধানের মাধ্যমে কেন্দ্র ও প্রদেশের মধ্য ক্ষমতা বন্টন করা হয়? – যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত
২০৭। জাতি হিসাবে বাংলাদেশের জনগণ – বাঙালি
২০৮। রাষ্ট্র কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান – রাজনৈতিক
২০৯। সরকারের ধরন গুলোর ভিত্তিতে বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্য – ৪ টি
২১০। সরকার রাষ্ট্রের কতোতম উপাদান – ৩য়
২১১। বাংলাদেশ সরকারের জনমত প্রকাশ করে সরকারের কোন বিভাগ – আইন বিভাগ
২১২। বাংলাদেশ সংবিধান প্রণীত হয় – ৪ঠা নভেম্বর, ১৯৭২
২১৩। রাষ্ট্রের মূল চালিকা শক্তি – সরকার
২১৪। বাংলাদেশে কেমন সরকার বর্তমান – মন্ত্রিপরিষদ শাসিত
২১৫। গনতন্ত্রের কয়টি অঙ্গ – ২ টি
২১৬। ধর্মনিরপেক্ষতা রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসাবে গ্রহণ করার উদ্দেশ্য কয়টি – ২ টি
২১৭। সুপ্রিম কোর্টের বিভাগ – ২ টি
২১৮। সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য – ১২টি
২১৯। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন – ৫০ টি
২২০। চেয়ারম্যানসহ কতোজন সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠিত – ২১ জন
২২১। বাংলাদেশের আইনসভার অফিসিয়াল নাম – জাতীয় সংসদ
২২২। এক ব্যক্তি বা এক দলের শাসন – একনায়কতন্ত্র
২২৩। ক্ষমতা বন্টনের নীতির উপর ভিত্তি করে গনতান্ত্রিক সরকার কে কতো ভাগে ভাগ করা যায়? – ২ ভাগে
২২৪। বাংলাদে্শের সংবিধান বিভক্ত – ১১ ভাগে
২২৫। নিম্নদিক থেকে গ্রামাঞ্চল কতোতম স্তর ইউনিয়ন পরিষদ – দ্বিতীয়
২২৬। জাতীয় সংসদে স্পিকার – ১ জন
Download From Google Drive
Download
Download From Yandex
Download
👀 প্রয়োজনীয় মূর্হুতে 🔍খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন.! আপনার প্রিয় মানুষটিকে “send as message”এর মাধ্যমে শেয়ার করুন। হয়তো এই গুলো তার অনেক কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।