বাংলাদেশের “নদ-নদী” বিষয়ের উপর গুরুত্বপূর্ণ একটি নোট পিডিএফ ডাউনলোড

0
806

বাংলাদেশেরনদনদীবিষয়ের উপর

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর

1) মোট নদ-নদী- প্রায় ৭০০টি (তথ্যসূত্র : বাংলাপিডিয়া )

i.প্রায় ৮০০টি (তথ্যসূত্র : উইকিপিডিয়া )

ii.প্রচলিত তথ্য- ২৩০টি

2) নদ-নদীর মোট আয়তন – ২৪,১৪০ কিমি (তথ্যসূত্র : বাংলাপিডিয়া )

3) বাংলাদেশের ছোট বড় নদীর সংখ্যা ২৩০টি এর মধ্যে ৫৭টি আন্তর্জাতিক যার ৫৪টির উৎপত্তি ভারতে এবং ৩টি মায়ানমারে।

4) ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি

5) মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি

6) বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা)

7) মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি

8) বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ)

9) বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু)

10) বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই

11) বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ

12) বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা

13) হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনায় অবস্থিত- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ (ভারতে নাম পূর্বাশা, এই দ্বীপের মালিকানা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।)

14) ব্রহ্মপুত্র নদ: বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী। কোথায় যমুনা ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নামে বিভক্ত হয়েছে – দেয়ানগঞ্জের নিকটে। এ নদের উৎপত্তি হিমালয়ের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবরে। উৎপত্তিস্থলে নাম সাংপো।বাংলাদেশে প্রবেশ কওে কুড়িগ্রামের ভিতর দিয়ে। ব্রহ্মপুত্র নদের পুরাতন প্রবাহ ময়মনসিংহের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ভৈরবের নিকটে মেঘনায় পতিত। ভূমিকম্পের কারণে ১৭৮৭ সালে কোন নদীর স্রোত পরিবর্তন হয়ে যমুনা নদী হয় – পুরাতন ব্রহ্মপুত্র।

ব্রহ্মপুত্র নদীর পূর্ব নাম কি – লৌহিত্য।

ধবলা ও দুধকুমার কোন নদেও উপনদী – ব্রহ্মপুত্র নদের।

বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘপথ অতিক্রম করেছে।দৈর্ঘ্যের দিক দিয়ে এই নদীর অবস্থান বিশ্বে২২তম (২৮৫০কিমি)।

15) পদ্মা: এ নদীর অপর নাম কীর্তিনাশা। পদ্মা নদীর উৎপত্তি স্থল গঙ্গোত্রী হিমবাহ। কুমির সদৃশ ঘড়িয়াল দেখা যায় কোথায় – পদ্মনদীতে। পদ্মা মেঘনার সাথে মিশেছে চাঁদপুরে।পদ্মার শাখা নদী হল ইছামতি, গড়াই, ভৈরব, কুমার, আড়িয়ার খাঁ।পদ্মার একমাত্র উপনদী মহানন্দা।পদ্মা বাংলাদেশের সবচেয়ে নাব্য নদী।

16) যমুনা: নদীর পূর্ব নাম কি – জোনাই। যমুনা নদী পদ্মা নদীতে পতিত হয় গোয়ালন্দে (+ব্রহ্মপুত্র সাথে)

17) মেঘনা: বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বিভক্ত হয়েছে সিরেট জেরার অমলশিদে।পুনরায় মিলিত হয়েছে মারকুলির নিকটে কালনি নামে।মেঘনার উপনদী তিতাস, গোমতী, মনু, বাউলাই।

18) বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী সুরমা (৩৯৯কিমি)। কিন্তু সম্প্রতি এক তথ্যমতে মেঘনা।

19) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা

20) বুড়িগঙ্গানদীর পূর্বনাম কি – দোলাই নদী । ঢাকা শহরকে রক্ষা করার জন্য বুড়িগঙ্গার তীরে ব্যাকল্যান্ড বাঁধ দেয়া হয়। (মোঘল আমলে দেয়া হয় পোস্তাহবাঁধ)

21) হালদা নদীর উৎপত্তি কোথায় – খাগড়াছড়ির বদনাতলী পর্বতমালায়

22) বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি এবং সমাপ্ত নদী সাঙ্গু ও হালদা।

23) বাংলাদেশের কোন নদীর নাম মানুষের নামে রাখা হয়েছে – রূপসা (রূপলাল সাহার নামে)

24) বাংলাদেশের কোন নদীতে জোয়ার ভাটা হয় না – কুমিল¬ার গোমতী নদীতে

25) এক কিউসেক বলতে কি বুঝায় – প্রতি সেকেন্ডে এক ঘনফুট পানির প্রবাহ

26) মহিলা নদী কোন জেলায় অবস্থিত – দিনাজপুর

27) কারখানা নদী কোন জেলায় অবস্থিত – পটুয়াখালী

28) তেতুলিয়া নদী কোথায় অবস্থিত – বাউফল, পটুয়াখালী

29) সুন্দরবনের পূর্বে কোন নদী – বলেশ্বর

30) সুন্দরবনের পশ্চিমে কোন নদী – রায়মঙ্গল

31) চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীর নাম – আত্রাই

32) বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট নদী – গোবরা (তেঁতুলিয়া), ৪ কিমি।

33) রংপুর জেলার উরে্লকযোগ্য নদনদী – তিস্তা, ঘাঘট, যমুনেশ্বরী, করতোয়া, চিকলী

34) নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় – ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার হারুকান্দিতে (১৯৭৭)

35) বর্তমানে ঢাকা কতটি নদী দ্বারা বেষ্টিত – ৫টি (দক্ষিণে বুড়িগঙ্গা,পশ্চি

মে তুরাগ, পূর্বে বালু ও শীতলক্ষা, উত্তরে টঙ্গী খাল বা টঙ্গী নদী)

36) জাফরাবাদ জলমহাল যে নামে পরিচিত – পদ্মা-মহানন্দা অভয়াশ্রম

37) বাংলাদেশ মায়ানমার অভিন্ন নদী ৩টি। বাংলাদেম মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদীর নাম নাফ নদী। (দৈর্ঘ্য ৫৬কিমি)।মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে নাফ, সাঙ্গু ও সানকা।

38) দক্ষিণ তালপট্টি হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় অবস্থিত। (বাংলাদেশ ভারতকে বিভক্তকারী নদী)

39) গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনার সম্মিলিত নদীর অববাহিকার কত শতাংশ বাংলাদেশের অন্তর্গত- ৩৩%।

40) ফারাক্কা বাধঁ বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ১৬.৫ কিমি দূরে অবস্থিত।

41) ভারত-বাংলাদেশের নদী কমিশনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য দু’দেশের নদীগুলোর নাব্যতা রক্ষাকরা।

42) গঙ্গা নদীর পানিপ্রবাহ বৃদ্ধিও জন্য বাংলাদেশের প্রস্তাব নেপালে জলাধার নির্মাণ।

43) কুয়কাটা সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য ১৮কিমি।

44) বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদীমেঘনা।

45) মহানন্দা: বাংলাদেশ হতে ভারতে প্রবেশ করা একমাত্র নদী। উপনদী পূণর্ভবা, নাগর, কুলিখ, টাঙ্গন।

46) কর্ণফুলী: নদীর উৎস মিজোরামের লুসাই পাহাড়।

47) নদী পয়স্তি হল নদীর চরে নতুন করে চাষাবাদ করে যারা।

48) বাংলাদেশ ভারত নদী কমিশন গঠিত হয় কবে – ১৯৭২ সালে

49) দীর্ঘতম নদ- ব্রহ্মপুত্র (একমাত্র নদ) (দীর্ঘতম নদীর উত্তরে ব্রহ্মপুত্র থাকলে ব্রহ্মপুত্র-ই উত্তর হবে)

50) প্রশস্ততম নদী- যমুনা

51) সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী

52) বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক নদী- পদ্মা

53) চলন বিলের মধ্য দিয় প্রবাহিত নদী- আত্রাই

54) জোয়ার-ভাঁটা হয় না- গোমতী নদীতে

55) প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী

56) বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ

57) বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা

58) বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই

59) বরাক নদী বাংলাদেশে ঢুকেছে- সুরমা হয়ে (পরে মেঘনায় গিয়ে মিশেছে)

60) যমুনার সৃষ্টি হয়- ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে

61) নদী সিকস্তি- নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত

62) নদী পয়স্তি- নদীর চরে যারা চাষাবাদ করে

63) ফারাক্কা বাঁধ- গঙ্গা নদীর উপরে (বাংলাদেশে এসে গঙ্গা ‘পদ্মা’ নাম নিয়েছে)

64) বাকল্যান্ড বাঁধ- বুড়িগঙ্গার তীরে (১৮৬৪ সালে নির্মিত)

65) টিপাইমুখ বাঁধ- বরাক নদীর উপরে (ভারতের মণিপুর রাজ্যে)

66) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- কর্ণফুলী নদীর উপর (১৯৬২ সালে নির্মিত)

67) চট্টগ্রাম বন্দর- কর্ণফুলী নদীর তীরে

68) মংলা (খুলনা) বন্দর- পশুর নদীর তীরে

69) মাওয়া ফেরিঘাট- পদ্মার তীরে

70) প্রধান নদীবন্দর- নারায়ণগঞ্জ

71) নদী গবেষণা ইন্সটিটউট- ফরিদপুর

72) নদী উন্নয়ন বোর্ড- ঢাকায়

বিভিন্ন নদীর পূর্বনাম

যমুনা →জোনাই নদী

বুড়িগঙ্গা → দোলাই নদী (দোলাই খাল)

ব্রহ্মপুত্র → লৌহিত্য

পদ্মা → কীর্তিনাশা

বিভিন্ন নদীর উৎপত্তিস্থল

নদী → উৎপত্তিস্থল

পদ্মা → হিমালয়ের গঙ্গৌত্রি হিমবাহ

ব্রহ্মপুত্র → তিব্বতের মানস সরোবর

যমুনা → তিব্বতের মানস সরোবার

মেঘনা → আসামের লুসাই পাহাড়

কর্ণফুলী → মিজোরামের লুসাই পাহাড়

বিভিন্ন নদীর মিলিতস্থল-

পদ্মা + মেঘনা → চাঁদপুর

পদ্মা + যমুনা → গোয়ালন্দ

সুরমা+কুশিয়ারা → ভৈরব (আজমিরীগঞ্জ)

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র + মেঘনা → ভৈরব বাজার

নদী তীরবর্তী শহর গুরুত্বপূর্ণ/ঐতিহাসিক জায়গা

শহর/জায়গা ➟ নদী

ঢাকা ➟ বুড়িগঙ্গা ;

সিলেট ➟ সুরমা

চট্টগ্রাম ➟ কর্ণফুলী ;

মাদারীপুর ➟ পদ্মা

কুমিল্লা ➟ গোমতী ;

বাংলাবান্ধা ➟ মহানন্দা

রাজশাহী ➟ পদ্মা ;

টেকনাফ ➟ নাফ

মহাস্থানগড় ➟ করতোয়া ;

বগুড়া ➟ করতোয়া

বরিশাল ➟ কীর্তনখোলা ;

চন্দ্রঘোনা ➟ কর্ণফুলী

খুলনা ➟ রূপসা ;

কাপ্তাই ➟ কর্ণফুলী

টঙ্গী ➟ তুরাগ ;

গোপালগঞ্জ ➟ মধুমতী

চাঁদপুর ➟ মেঘনা ;

ঘোড়াশাল ➟ শীতলক্ষ্যা

গাজীপুর ➟ তুরাগ ;

টুঙ্গীপাড়া ➟ মধুমতি

সুনামগঞ্জ ➟ সুরমা ;

লালবাগ কেল্লা ➟ বুড়িগঙ্গা

মংলা ➟ পশুর ;

শরীয়তপুর ➟ পদ্মা

ভৈরব ➟ মেঘনা ;

রাজবাড়ি ➟ পদ্মা

রংপুর ➟ তিস্তা ;

নোয়াখালি ➟ মেঘনা ও ডাকাতিয়া

টাঙ্গাইল ➟ যমুনা ;

মানিকগঞ্জ ➟ যমুনা

পঞ্চগড় ➟ করতোয়া ;

নরসিংদী ➟ মেঘনা ও শীতলক্ষ্যা

কক্সবাজার ➟ নাফ ;

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ➟ তিতাস

নাটোর ➟ আত্রাই ;

রংপুর ➟ তিস্তা

দৌলতদিয়া ➟ পদ্মা ;

গোয়ালন্দ ➟ পদ্মা

কুষ্টিয়া ➟ গড়াই ;

তিনবিঘা করিডোর ➟ তিস্তা

দ্বীপ

  1. পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ—— বাংলাদেশ
  2. বাংলাদেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ—– সুন্দরবন
  3. বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ—–ভোলা (৩৪০৩ বর্গকিমি)
  4. বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা—– ভোলা, (দ্বীপের রাণী)
  5. সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ—–ছেঁড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ)

[প্রকৃতপক্ষে, ছেঁড়া দ্বীপ সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সর্ব দক্ষিণের অংশ । তবে জোয়ারের সময় এটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে আলাদা হয়ে যায় ।]

  1. একমাত্র সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ—– সেন্ট মার্টিন দ্বীপ
  2. নিঝুম দ্বীপ অবস্থিত—– মেঘনা নদীর মোহনায়
  3. নিঝুম দ্বীপের পুরোনো নাম—-বাউলার চর
  4. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- সাতক্ষীরা জেলায় (আয়তন—- ৮ বর্গকিমি)
  5. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়
  6. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের অপর নাম- নিউমুর বা পূর্বাশা দ্বীপ (ভারতে এ নামে পরিচিত)
  7. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ নিয়ে বিরোধ—– বাংলাদেশ ও ভারতের
  8. ভারতীয় নৌ-বাহিনী জোরপূর্বক দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নেয়—— ১৯৮১ সালে
  9. একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ—– মহেশখালি

15.আদিনাথ মন্দির আছে—মহেশখালিতে

  1. মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত—ভোলা জেলায়
  2. হিরণ পয়েন্ট ও টাইগার পয়েন্ট—- সুন্দরবনে অবস্থিত
  3. বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত—-কুতুবদিয়া
  4. প্রাচীনকালে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল—–সন্দ্বীপ

20.বৃহত্তম দ্বীপ একমাত্র দ্বীপ জেলা–ভোলা

  1. সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ——ছেঁড়া দ্বীপ
  2. সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ পূর্বনাম/ অপর নাম- নারিকেল জিঞ্জিরা——সেন্ট মার্টিন,৮ কিমি।
  3. পাহাড়ি দ্বীপ আদিনাথ মন্দির অবস্থিত——-মহেশখালি
  4. বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত——কুতুবদিয়া
  5. মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত—–ভোলা জেলায়
  6. সুন্দরবনে অবস্থিত—–হিরণ পয়েন্ট
  7. সুন্দরবনে অবস্থিত—-টাইগার পয়েন্ট
  8. সূর্য উদয় ও সূর্যাস্ত একসঙ্গে দেখা যায় যে দ্বীপ থেকে——কুয়াকাটা, পটুয়াখালী,১৮ কিমি।

বিল

  1. সর্ববৃহৎ বিল- চলনবিল
  2. চলনবিল- পাবনা ও নাটোরে অবস্থিত
  3. চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদী- আত্রাই
  4. মিঠাপানির মাছের প্রধান উৎস- চলনবিল
  5. তামাবিল- সিলেটে
  6. বিল ডাকাতিয়া- খুলনায়
  7. আড়িয়াল বিল- শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ)

হাওড়

  1. সবচেয়ে বড় হাওড়- টাঙ্গুয়ার হাওড়
  2. টাঙ্গুয়ার হাওড়- ‍সুনামগঞ্জে
  3. টাঙ্গুয়ার হাওড়- World Heritage (UNESCO ঘোষিত)
  4. টাঙ্গুয়ার হাওড়কে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ বলে ঘোষণা করে- ২০০০ সালে
  5. হাকালুকি হাওড়- মৌলভীবাজার

[বিল ও হাওড়ের পার্থক্য মূলত- বিলে সারা বছর পানি থাকে, কিন্তু হাওড়ে সারা বছর পানি থাকে না । শীতকালে হাওড় শুকিয়ে যায়, আবার বর্ষাকালে পানিতে ভরে যায় । বিলের পানির স্তর মাটির স্তরের নিচে থাকে, তাই বিলে সারা বছর পানি থাকে । আর হাওড়ের পানির স্তর থাকে মাটির স্তরের উপরে; মূলত আশেপাশের তুলনায় নিচু হওয়ায় বর্ষাকালে ভরা নদীর পানি হাওড়ে এসে জড়ো হয় । শীতকালে নদীর পানি কমে গেলে হাওড়-ও শুকিয়ে যায়।]

ঝরনা

🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸🔸

  1. শীতল পানির ঝরনা- কক্সবাজারের হিমছড়ি পাহাড়ে
  2. গরম পানির ঝরনা- সীতাকুণ্ডের চন্দ

Download From Google Drive

Download

Download From Yandex

Download

👀 প্রয়োজনীয় মূর্হুতে 🔍খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন.! আপনার প্রিয় মানুষটিকে “send as message”এর মাধ্যমে শেয়ার করুন। হয়তো এই গুলো তার অনেক কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।