উপজাতি থেকে পরিপূর্ণ নোট
পিডিএফ ডাউনলোড
বিসিএস ও ব্যাংক প্রস্তুতি
বাংলাদেশ বিষয়াবলী
বাংলাদেশের উপজাতি:
⇒ বাংলাদেশে বসবাসকারী উপজাতির সংখ্যা – ৪৫ টি।
⇒ সরকারি হিসেবে দেশের মোট ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংখ্যা – ৪৮ টি।
⇒ বাংলাদেশের বৃহত্তম উপজাতি – চাকমা
⇒ বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি – সাওতাল।
⇒ পার্বত্য চট্টগ্রামে মোট উপজাতি বসবাস করে – ১৩ টি।
⇒ বাংলাদেশে উপজাতির ভাষার সংখ্যা – ৩২ টি।
⇒ প্রকৃতি পুজারি উপজাতি – মুন্ডা ও মনিপুরী।
⇒ উপজাতীয় বর্ষবরণ উৎসবকে সামগ্রিকভাবে বলা হয় – বৈসাবি।
⇒ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইনে যতটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও শ্রেণির জণগণের উল্লেখ আছে – ২৭ টি।
⇒ উপজাতি, ক্ষুদ্রজাতি সত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতির কথা বলা হয়েছে সংবিধানের – ২৩(ক) অনুচ্ছেদে।
⇒ লিখিত বর্ণমালা নেই যে উপজাতির – সাওতাল।
⇒ মগ উপজাতি পাহাড়ি এলাকায় পরিচিত – মারমা নামে।
⇒ মগ উপজাতি সমতল এলাকায় পরিচিত – রাখাইন নামে।
⇒ মগদের আদি নিবাস ছিল – আরাকান।
⇒ জলকেলি যাদের উৎসব – রাখাইনদের।
⇒ ত্রিপুরাদের ভোজানুষ্ঠানকে বলে -সামৌং
⇒ গারোদের ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি – জুমচাষ।
⇒ গারোদের ভাষার স্থানীয় নাম – মান্দি ভাষা।
⇒ পাঙনরা যে ভাষায় কথা বলে – মৈ তৈ মণিপুরী ভাষায়।
⇒ খিয়াংরা ঈশ্বরকে বলে – হ্নাদাগা।
⇒ যে উপজাতির মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ, বহুবিবাহ ও বিধবা বিবাহ প্রচলন রয়েছে – হাজং।
⇒ বাংলাদেশে মোট উপজাতি সংখ্যা – ১৫৮৬১৪১ জন।
⇒ বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মোট জনসংখ্যার – ১.১০%
⇒ চাকমা ভাষায় লিখিত উপন্যাসের নাম – ফেবো
⇒ যে উপজাতি মুসলমান – পাঙন।
⇒ উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী গেরিলা সংগঠনের নাম – শান্তি বাহিনী।
⇒ শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যান – জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা।
⇒ বাংলাদেশে উপজাতীয় প্রতিষ্ঠান অাছে – ৮টি।
⇒ যে দুটি উপজাতির পারিবারিক কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক – গারো ও খাসিয়া।
কয়েকটি উপজাতির পরিচয়:
⇒ চাকমা :
» অবস্থান : পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার।
» ধর্ম : বৌদ্ধ
» প্রধান উৎসব : বিজু
⇒ সাওতাল :
» অবস্থান : বৃহত্তর রাজশাহী ও রংপুর
» ধর্ম : নাই
» প্রধান উৎসব : সোহরাই
» দেবতাদের নাম : সিং বোঙ্গা, মারাং বকু, ওরাক, মোরেইকো।
⇒ ত্রিপুরা/টিপরা
» অবস্থান: পাবর্ত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফরিদপুর, ঢাকা।
» ধর্ম: সনাতন
» প্রধান উৎসব : বৈসুক
» দেবতাদের নাম : হিন্দুদের কিছু কিছু দেবতা
⇒ রাখাইন :
» অবস্থান : পার্বত্য চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম, বরগুনা, পটুয়াখালী, কক্সবাজার।
» ধর্ম : বৌদ্ধ
» প্রধান উৎসব : সাংগ্রাং
⇒ খাসী/খাসিয়া
» অবস্থান : বৃহত্তর সিলেট
» ধর্ম : খ্রিষ্টান
» প্রধান উৎসব : বড়দিন
» দেবতাদের নাম : উব্লাউ নাংমউ, উব্লাউ মতং, উব্লাউ সংসপাহ, উরিং কেউ, কায়িহ।
⇒ গারো :
» অবস্থান : বৃহত্তর সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগ, টাঙ্গাইল।
» ধর্ম : খ্রিষ্টান
» প্রধান উৎসব : ওয়ানগালা
⇒ পাঙন :
» অবস্থান : মৌলভীবাজার
» ধর্ম : ইসলাম
» প্রধান উৎসব : ঈদুল ফিতর ও অাজহা
⇒ মণিপুরী
» অবস্থান : বৃহত্তর সিলেট
» ধর্ম : বৈষ্ণব
» প্রধান উৎসব : রাসোৎসব
⇒ খিয়াং :
» অবস্থান : বান্দরবন
» ধর্ম : বৌদ্ধ
» প্রধান উৎসব : সাংলান
⇒ তঞ্চঙ্গ্যা :
» অবস্থান: পার্বত্য চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার
» ধর্ম : বৌদ্ধ
» প্রধান উৎসব : বিষু
⇒ ম্রো:
» অবস্থান : বান্দরবান
» ধর্ম : নাই
» প্রধান উৎসব : ক্লবপাই
⇒ ওরাও
» অবস্থান : বৃহত্তর রাজশাহী
» ধর্ম : জড়োপাসক
» প্রধান উৎসব : কারাম
⇒ পলিয়া
» অবস্থান : রংপুর, দিনাজপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী
» ধর্ম : সনাতন
» প্রধান উৎসব: দূর্গাপূজা
⇒ মাহাতো :
» অবস্থান : বৃহত্তর রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ
» ধর্ম : সনাতন
» প্রধান উৎসব : সহরায়
⇒ রবিদাস:
» অবস্থান : সিলেট, হবিগঞ্জ, নওগাঁ।
» ধর্ম : সনাতন
» প্রধান উৎসব : মাঘীপূর্ণিমা
⇒ হাজং
» অবস্থান : বৃহত্তম ময়মনসিংহ বিভাগ ও সুনামগঞ্জ।
» ধর্ম : সনাতন
» দেবতাদের নাম : হিন্দুদের প্রায় সব দেবদবী।
⇒ রাজবংশী :
» অবস্থান : রংপুর, শেরপুর
» ধর্ম : প্রকৃতি পূজরি
উপজাতিদের জন্য প্রতিষ্ঠিত সাংস্কৃতিক কেন্দ্র :
⇒ ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক একাডেমী – বিরিশিরি, নেত্রকোনা।
⇒ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট – রাঙ্গামাটি।
⇒ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট – বান্দরবান।
⇒ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট – খাগড়াছড়ি।
⇒ কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র – কক্সবাজার
⇒ মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি– মৌলভীবাজার
⇒ রাখাইন সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট – রামু, কক্সবাজার।
⇒ রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কালচাল একাডেমি – রাজশাহী।
Download From Google Drive
Download
Download From Yandex
Download
👀 প্রয়োজনীয় মূর্হুতে 🔍খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন.! আপনার প্রিয় মানুষটিকে “send as message”এর মাধ্যমে শেয়ার করুন। হয়তো এই গুলো তার অনেক কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।