Friday, March 29, 2024
HomePDF ডাউনলোডএনসিটিবি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান ২০২১ পিডিএফ ডাউনলোড

এনসিটিবি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান ২০২১ পিডিএফ ডাউনলোড

এনসিটিবি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান ২০২১

পিডিএফ ডাউনলোড

NCTB exam question full Solution 2021

post name: Store Keeper

বাংলা অংশ সমাধানঃ

১। অর্থসহ বাগধারা দিয়ে বাক্য রচনা করুন:

ক) অষ্টবজ্র সম্মিলন – (প্রতিভাবান ব্যক্তিদের সম্মেলন)- হুমায়ূন আহমেদকে আমাদের মাঝে পেয়ে অষ্টবজ্র সম্মিলন মনে হয়েছিল।

খ) আসরে নামা- (আবির্ভূত হওয়া)- ৪১ তম বিসিএস দিয়ে সুমন আসরে নামার ঘোষণা দিল।

গ) ঊনপঞ্চাশ বায়ু – (পাগলামি)- পরীক্ষার হলে গিয়ে সুমন ঊনপঞ্চাশ বায়ু শুরু করল।

ঘ) কাজির বিচার – (যুক্তিহীন/গুজামিল বিচার)- তার বিচার দেখে মনে হয় এটা কাজির বিচার।

ঙ) চোখের চামড়া – (লজ্জা)- এখনকার মানুষের চোখের চামড়া বলতে কিছুই নেই।

২। এক কথায় প্রকাশ করুন:

ক. ঐতিহাসিক কালের পূর্ববর্তী – প্রাগৈতিহাসিক

খ. ঘাম ঝরে পড়ছে এমন – গলদঘর্ম

গ. ঝনঝন শব্দ – ঝঙ্কার

ঘ. রাজনৈতিক চুক্তি – সন্ধি

ঙ. লিখিত খসড়া – পাণ্ডুলিপি

৩। সন্ধি বিচ্ছেদ করুনঃ 

ক) মনীষা = মনস্ + ঈষা

খ) প্রৌঢ় = প্র + উঢ়

গ) অন্যান্য = অন্য + অন্য

ঘ) ইতস্তত = ইতঃ + তত

ঙ) কিন্নর = কিম্ + নর

৪. অনুচ্ছেদ লিখুনঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

ভূমিকা :

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি।”

একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালির জাতীয় জীবনে এক গৌরবময় ও ঐতিহ্যবাহী দিন। বাঙালির জাতীয় জীবনের সকল চেতনার উৎস হচ্ছে এ দিনটি। বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষার মর্যাদায় প্রতিষ্ঠা করার ঐতিহাসিক দিন এটি। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্যে জীবন দিয়ে বাঙালি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বাঙালির রক্তঝরা এ দিনটিকে সারা বিশ্বে স্মরণীয় করে রাখতে ইউনেস্কো ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, সম্মান জানিয়েছে ভাষা শহীদদের প্রতি। তাই ২১ ফেব্রুয়ারি বাঙালির জাতীয় জীবনে এক গৌরবময় ও ঐতিহাসিক দিন। একুশে ফেব্রুয়ারি এখন আর শুধু আমাদের মাতৃভাষা দিবস নয়। প্রতি বছর ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ সারা বিশ্বে পালিত হবে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে। এ দিবসের তাৎপর্য উল্লেখ করে বিশিষ্ট ভাষাবিজ্ঞানী ড. হুমায়ুন আদাজ বলেছেন,

‘আমি মুগ্ধ আমি প্রীতি, আমাকে স্বীকৃতি দিয়েছে, আমার প্রাণের কথা আমার ভাষায় জানাতে পারব বলে আমার হৃদয় স্পন্দন বেড়েছে। সত্যিই গর্বিত আমি।’

ভাষা আন্দোলনের আদি কথা : পাকিস্তান সৃষ্টির পূর্বমূহুর্তে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য ড. জিয়াউদ্দিন উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব উপস্থাপ করেন। পূর্ববঙ্গ থেকে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ এ প্রস্তাবের ঘোর বিরোধিতা করেন এবং বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি উত্থাপন করেন (১১ শ্রাবণ, ১৩৫৪ বঙ্গাব্দ)। এভাবেই ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে।

বাংলা ভাষার প্রতি অবজ্ঞা ও অবহেলা : এ দেশের বহত্তম জনগোষ্ঠীর মাতৃভাষা বাংলা হওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তান সৃষ্টির শুরু থেকেই উর্দুকে পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চালিয়ে দেয়ার হীন চক্রান্ত চলতে থাকে। ১৯৪৮ সালে রেসকোর্স উদ্যানে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঘোষণা করেন উর্দু এবং উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। এর কিছুদিন পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের এক সমাবর্তন অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর ঘোষণার পনরাবৃত্তি করলে তুমুল প্রতিবাদধ্বনি উচ্চারিত হয়।

ভাষা আন্দোলন : মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ১৯৪৮ সালের ঘোষণার পর থেকেই বাংলা ভাষার আন্দোলন জোরদার হতে থাকে। পশ্চিম পাকিস্তানি ডিক্টেটরগণ যতই বাংলা ভাষার বিরোধিতা করতে থাকে, বাংলা ভাষার আন্দোলন ততই জোরদার হয়। প্রাথমিকভাবে ছাত্ররা এ আন্দোলন চালিয়ে নিলেও পরবর্তী সময়ে গোটা দেশবাসী ছাত্রদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে। দেশবাসীর জোরালো সমর্থনে ছাত্রদের মনোবল আরো বেড়ে যায়, তারা দ্বিগুণ উৎসাহে সম্মুখপানে এগোতে থাকে।

একুশের স্মৃতি : ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে প্রাদেশিক পরিশদের অধিবেশনকে সামনে রেখে সমগ্র দেশে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলন জোরদার করা হয়। পাকিস্তানি শাসক ঢাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে সকল প্রকার মিটিং মিছিল ও সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। কিন্তু বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদাদানে পত্যয়ী ছাত্রসমাজ ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করে। সাথে সাথে পুলিশ মিছিলে নির্বিচারে গুলি চালায়। এতে সালাম, বরকত, রফিক ও জব্বারসহ অনেকে নিহত হয়। এ হত্যাযজ্ঞ ও দমননীতির ফলে আন্দোলন আরো বেগবান হয়। ’৫২-র ভাষা আন্দোলন এ দেশের কবিসমাজকে করেছে তুমুল আলোড়িত। অনেক কবি অসংখ্য কবিতার মাধ্যমে এই ভাষা-আন্দোলনকে করেছেন বেগবান। ’৫২ এর ভাষা-আন্দোলনের প্রভাবে কবি শামসুল রাহমান রচনা করেছেন, ‘বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা’ নামক বিখ্যাত কবিতাটি-

‘তোমাকে উপড়ে নিলে, বলো তবে কী থাকে আমার?

ঊনিশ শো’ বাহান্নোর দারুণ রক্তিম পুষ্পাঞ্জলি

বুকে নিয়ে আছো সগৌরবে মহীয়সী।’

রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার স্বীকৃতি : ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে সংঘটিত মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের খবর সারা দেশে বিদ্যুৎবেগে পৌঁছে যায় এবং দেশবাসী প্রচণ্ড বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। অতঃপর পাকিস্তান সরকার বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। ১৯৫৬ সালের সংবিধানে সরকার বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে অনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়।

আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি : একুশে ফেব্রুয়ারি এখন আর শুধু আমাদের মাতৃভাষা দিবস নয়। প্রতি বছর ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ সারা বিশ্বে পালিত হবে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (ইউনেস্কো)-এর সাধারণ পরিষদের ৩০তম পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে বাংলাদেশসহ ২৭টি দেশের সমর্থন নিয়ে সর্বসম্মতভাবে ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’কে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ইউনেস্কোর প্রস্তাবে বলা হয়,

“১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষার জন্য বাংলাদেশের অনন্য ত্যাগের স্বীকৃতিস্বরূপ এবং ১৯৫২ সালের এই দিনের শহীদদের স্মৃতিকে সারা বিশ্বে স্মরণীয় করে রাখতে একুশে ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি ইউনেস্কোর ১৮৮টি সদস্য দেশ এবং ইউনেস্কোর সদর দপ্তরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে উদ্‌যাপিত হবে।”

ইউনেস্কোর এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে বিশ্বের প্রায় ৫ হাজার ভাষা সম্মানিত হল এবং একবিংশ শতাব্দীর তথা দুই সহস্রাব্দ অর্থাৎ ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সারা বিশ্বব্যাপী প্রথম পালিত হল ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’। ইউনেস্কোর এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে বিশ্বের প্রায় ৫ হাজার ভাষা সম্মানিত হল এবং একবিংশ শতাব্দীর তথা ২০০১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে সারা বিশ্বব্যাপী প্রথম পালিত হয়েছিল ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’।

স্বাধিকার চেতনা : ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালি জাতির মধ্যে যে চেতনার উন্মেষ হয়, তার চরম বিস্ফোরণ ঘটে ঊনসত্তর থেকে একাত্তরে। একুশে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য শহীদ দিবস পালনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে নি; তা বাঙালির জাতীয় জীবনের সর্বত্র প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের সমস্ত আন্দোলনের মূল চেতনা একুশে ফেব্রুয়ারি। তখন থেকেই বাঙালি উপলব্ধি করেছিল তার বাঙালি জাতীয়তাবোধ, তার সংস্কৃতির অতন্দ্র প্রহরী। এই সংগ্রামী চেতনাই বাংলার সাংস্কৃতিক আন্দোলন এবং রাজনৈতিক আন্দোলন এই দু’ধারাকে একসূত্রে গ্রথিত করে মুক্তিসংগ্রামের মোহনায় এনে দিয়েছে। আর এর পরিপ্রেক্ষিতেই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের সৃষ্টি হয়েছে।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য : ভাষা একটি দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। আর এই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে ভাষা হচ্ছে শক্তিশালী হাতিয়ার। মাতৃভাষার প্রচলন কেবল ভাষাগত বৈচিত্র্য, বহু ভাষা-ভিত্তিক শিক্ষাকেই উৎসাহিত করবে না, তা ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উন্নয়ন ও অনুধাবনের ক্ষেত্রে অবদান রাখবে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য হল- সকল মাতৃভাষাকে বিকশিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া, যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়া, বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা, দুর্বল বলে কোনো ভাষার ওপর প্রভুত্ব আরোপের অপচেষ্টা না করা, ছোট-বড় সকল ভাষার প্রতি সমান মর্যাদা প্রদর্শন। এ দিবসে প্রত্যেক ভাষাভাষী মানুষ নিজের মাতৃভাষাকে যেমন ভালোবাসবে তেমনি অন্য জাতির মাতৃভাষাকেও মর্যাদা দেবে। এভাবে একুশকে চেতনায় ধারণ করে মাতৃভাষাকে ভালোবাসার প্রেরণা পাবে মানুষ। বাঙালি জাতি নিজের রক্ত দিয়ে সারা বিশ্বকে শিখিয়ে দিয়ে গেল ভাষাকে ভালোবাসার মন্ত্র। মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য লুকিয়ে আছে দেশকে ভালোবাসা, দেশের মানুষকে, দেশের সংস্কৃতিকে ভালোবাসা, তার জীবনাচারকে ভালোবাসা আর তার জন্যে গর্ববোধ করা।

উপসংহার : বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত একুশে ফেব্রুয়ারি ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে গৃহীত হওয়ার ব্যাপারটি আমাদের তথা বাংলাদেশের জন্যে অত্যন্ত গৌরবের। কারণ, একুশে ফেব্রুয়ারি থেকে বাঙালি জাতি আত্মমর্যাদার চেতনা লাভ করেছিল; লাভ করেছিল মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দানের প্রেরণা এবং অনুভব করেছিল ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের প্রয়োজনীয়তা।

  • ইংরেজি অংশ সমাধানঃ

৫. Correct the sentence:

  1. a) He did a sin= He committed a sin.
  2. b) He went to college on his foot= He went to college on
  3. c) I know the true fact = I know the
  4. d) One thirds of the workers are present = One third of the workers are present.
  5. e) Babu is competing to me for the post= Babu is competing with me for the post.

৬. Fill in the blanks:

  1. a) I wish I………….a king. Ans: were
  2. b) Would you …………..having a cup of tea. Ans: mind
  3. c) I fancy I……………..a trifle pale. Ans: turned
  4. d) I have such a friend…………….you. Ans: like
  5. e) No one can …………..that he is clever. Ans: deny

৭. Make sentences with idioms and phrases:

  1. a) A fool’s paradise= – (বোকার স্বর্গ )-“Sumon was living in a fool’s paradise, refusing to accept that they were in debt”
  2. b) Bone of contention= (বিবাদের বিষয়.)-This land is the bone of contention of this family.
  3. c) In the long run= (অবশেষে/পরিণামে)- You have to suffer in the long run for this occurrence.
  4. d) Out and out=(পুরাদস্তুর)- He is out and out gentle man.
  5. e) White elephant= (অত্যন্ত ব্যয়সাপেক্ষ বিলাসিতা)= To maintaina car is like a white elephant .

৮. Translate into English:

যে দেশকে ভালোবাসে সে একজন দেশ প্রেমিক। দেশ প্রেমিক নিজেদের জীবনের চেয়ে দেশকে বেশি ভালবাসে। দেশের মঙ্গলের জন্য তারা নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করতে প্রস্তত। প্রত্যেকে তাদেরকে সম্মান করে । মৃত্যুর পরও তারা বেঁচে থাকে।

= He who loves the country is a  patriot. Patriots love the country more than their own lives. They are ready to sacrifice their lives for the welfare of the country. Everyone respects them. They live even after death.

  • গণিত অংশ সমাধানঃ

৯. পাড়সহ একটি পুকুরের দৈর্ঘ্য ৮০ মিটার ও প্রস্থ ৫০ মিটার। যদি পুকুরের প্রত্যেক পাড়ের বিস্তার ৪ মিটার হয়, তবে পুকুর পাড়ের ক্ষেত্রফল কত?

উত্তরঃ  ৯৭৬ বর্গ মিটার

১০. ৬৪ কিলোগ্রামের বালু ও পাথরের টুকরোর মিশ্রণে বালির পরিমাণ ২৫%। কত কিলোগ্রাম বালি মেশালে নতুন মিশ্রণে পাথরের টুকরোর পরিমাণ ৪০% হবে?

উত্তরঃ ৫৬ কিলোগ্রাম

১১. দুটি ক্রমিক স্বাভাবিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল ১৬ হলে সংখ্যা দুটি নির্ণয় করুন?

উত্তরঃ ৭ এবং ৯

১২. 54×4 + 27x3a -16x-8a কে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করুন।

উত্তরঃ (2x+a)(3x-2)(9x^2+6x+4)

সাধারণ জ্ঞান অংশ সমাধানঃ

১৩। সাধারণ জ্ঞানঃ

ক. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ আগারগাঁও, ঢাকা।

খ. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি কে? উত্তরঃ হামিদুর রহমান।

গ. বাংলাদেশের সংবিধানের কতটি অনুচ্ছেদ? উত্তরঃ ১৫৩ টি

ঘ. মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বসূচক রাষ্ট্রীয় উপাধি কয়টি ও কী কী? উত্তরঃ ৪ টি। বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম ও বীর প্রতীক।

ঙ. বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ কবে উৎক্ষেপণ করা হয়?উত্তরঃ ১২ মে, ২০১৮

চ. “Stop Genocide’ প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে? উত্তরঃ জহির রায়হান।

ছ. শান্তিতে অবদানের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কী পদক পেয়েছিলেন? উত্তরঃ জুলিও কুরি পুরস্কার।

জ. ছয় দফা কোথায় এবং কত সালে ঘােষণা করা হয়? উত্তরঃ পাকিস্তানের লাহােরে ৫-৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬ সালে

ঝ. শওকত ওসমানের প্রকৃত নাম কী? উত্তরঃ শেখ আজিজুর রহমান

ঞ. বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে জাতীয় সংগীতের কয়টি চরণ বাজানাে হয়?  উত্তরঃ প্রথম চার চরণ।

ডাউনলোড করতে নিচে Download এ কিক্ল করুন

Download From Yandex

Download

প্রয়োজনীয় মূর্হুতে খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন.! আপনার প্রিয় মানুষটিকে “send as message”এর মাধ্যমে শেয়ার করুন। হয়তো এই গুলো তার অনেক কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।

RELATED ARTICLES
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

auto ads
error: Content is protected !!