সকল চাকরি পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য ৩৪৮ টি প্রশ্ন সমাধান পিডিএফ ডাউনলোড

0
1483

সকল চাকরি পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য ৩৪৮ টি প্রশ্ন

সমাধান পিডিএফ ডাউনলোড

আরো পড়ুনঃ-

১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর

২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর

৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান

৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে

৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে

৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর

৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন

৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি

৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি

১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন

১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে

১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন

১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে

১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা

১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি

১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ

১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর

২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ

২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)

২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর

২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)

২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান

২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ

২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ

২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন

২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ

৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে

৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ

৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী

৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড

৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে

৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে

৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর

৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।

৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে

৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি

৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি

৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে

৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে

৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়

৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে

৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে

৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে

৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল

৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ

৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা

৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল

৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন

৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি

৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে

৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়

৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির

৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল

৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে

৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত

৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন

৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে

৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি

৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি

৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন

৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা

৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী

৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু

৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে

৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল

৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস

৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে

৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.

৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে

৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে

৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি

৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে

৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি

৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়

৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।

৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)

৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ

৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়

৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা

৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে

৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি

৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর

৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে

৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে

৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি

৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু

৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন

৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত

৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি

৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার

৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের

৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি

৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার

১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর

১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে

১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি

১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার

১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত

১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%

১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি

১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ

১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত

১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ

১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম

১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)

১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%

১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %

১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জ ন)

১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন

১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে

১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে

১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর

১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু

১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি

১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.

১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি

১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.

১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬

১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস

১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.

১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস

১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে

১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট

১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক

১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে

১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক

১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে

১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান

১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর

১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে

১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ

১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে

১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)

১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ

১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে

১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি

১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ

১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে

১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ

১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে

১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)

১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়

১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়

১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে

১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি

১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে

১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা

১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম

১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি

১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি

১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)

১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়

১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক

১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস

১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে

১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন

১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে

১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO

১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর

১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি

১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন

১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন

১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী

১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)

১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান

১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের

১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে

১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর

১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে

১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা

১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে

১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি

১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি

১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা

১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)

১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন

১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে

১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ

১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা\ লি দাঙ্গা।

১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে

১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান

১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে

১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর

১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন

১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর

১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল

১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম

১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ

২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ

২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান

২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী

২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী

২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা

২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি

২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী

২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)

২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার

২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে

২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি

২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের

২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল

২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ

২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি

২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর

২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে

২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন

২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা

২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী

২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা

২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১

২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড

২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন

২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন

২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)

২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর

২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি

২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি

২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল

২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন

২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর

২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর

২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে

২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি

২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ

২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন

২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ

২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়

২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ

২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন

২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে

২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে

২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর

২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক

২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ

২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন

২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন

২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস

২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়

২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে

২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি

২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি

২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী

২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট

২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট

২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট

২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট

২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর

২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত

২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে

২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের

২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল

২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন

২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি

২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে

২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান

২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে

২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর

২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর

২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে

২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে

২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর

২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল

২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে

২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে

২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ

২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ

২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে

২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে

২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ

২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর

২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর

২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর

২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)

২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর

২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ

২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান

২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)

২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর

৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল

৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর

৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%

৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%

৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮

৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে

৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়

৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে

৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে

৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি

৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল

৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে

৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে

৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল

৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)

৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে

৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে

৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা

৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)

৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম

৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার

৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর

৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।

৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ

৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু

৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি

৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে

৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%

৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে

৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ

৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার

৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)

৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার

৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত

৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)

৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)

৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা

৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়

৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার

৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত

৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার

৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া

৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত

৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে

৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত

৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি

৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি

৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে

৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে

সংগৃহীত

👀 প্রয়োজনীয় মূর্হুতে 🔍খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন.! আপনার প্রিয় মানুষটিকে “send as message”এর মাধ্যমে শেয়ার করুন। হয়তো এই গুলো তার অনেক কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।