গণিতের বেসিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সূত্র ও সংজ্ঞা
পিডিএফ ডাউনলোড
১) গুণফল =গুণ্য × গুণক।
২) গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য।
৩) গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক
নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
৪) ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
৫) ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
৬) ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।
নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
৭) ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
৮) ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।
৯) ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
১০) গড়= রাশিগুলোর যোগফল ÷ রাশিগুলোর সংখ্যা।
১১) লাভ = বিক্রয়মূল্য — ক্রয়মূল্য।
১২) ক্ষতি = ক্রয়মূল্য — বিক্রয়মূল্য।
১৩) ৫৯০০ ÷ ১০০ = ৫৯
১৪) ১×.১×.০১×.০০১= ০.০০০০০১
১৫) ১০০০ গ্রাম = ১ কিলোগ্রাম।
১৬) ১০ কুইন্টাল = ১ মেট্রিক টন।
১৭) ১ কুইন্টাল= ১০০ কিলোগ্রাম (কেজি)।
১৮) ১ মেট্রিক টন = ১০০০ কিলোগ্রাম (কেজি)।
১৯) ১ এয়র = ১০০ বর্গমিটার।
২০) ১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার।
২১) আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য × প্রস্থ।
২২) সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা।
২৩) ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = ( ভূমি × উচ্চতা) ÷২
২৪) দৈর্ঘ্য = ক্ষেত্রফল ÷ প্রস্থ।
২৫) প্রস্থ = ক্ষেত্রফল ÷ দৈর্ঘ্য।
২৬) ভূমি = ( ক্ষেত্রফল × ২) ÷ উচ্চতা।
২৭) উচ্চতা = ( ক্ষেত্রফল ×২) ÷ ভূমি।
২৮) পরিসীমা = ২ × ( দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)।
২৯) জনসংখ্যার ঘনত্ব = জনসংখ্যা ÷ আয়তন।
৩০) আয়তন = জনসংখ্যা ÷ ঘনত্ব।
৩১) ঘনত্ব = জনসংখ্যা ÷ আয়তন।
৩২) জনসংখ্যা = ঘনত্ব × আয়তন।
৩৩) ভাগ কী?
উত্তরঃ ভাগ হলো পুনঃ পুনঃ বিয়োগ।
৩৪) খোলা বাক্য কাকে বলে?
উত্তরঃ যখন কোনো বাক্যের সত্য না মিথ্যা যাচাই করা যায় না তাকে খোলা বাক্য বলে।
৩৫) গাণিতিক বাক্য কাকে বলে?
উত্তরঃ যখন কোনো বাক্যের সত্য না মিথ্যা যাচাই করা যায় তাকে গাণিতিক বাক্য বলে।
৩৬) অক্ষর প্রতিক কী?
উত্তরঃ অজানা সংখ্যা নির্দেশক করতে যে বিশেষ প্রতীক বা অক্ষর ব্যবহার করা হয় তাকে অক্ষর প্রতীক বলে।
৩৭) গাণিতিক প্রতীক কী?
উত্তরঃ গণিতে যে প্রতীক ব্যবহার করা হয় তাই গাণিতিক প্রতীক।
৩৮) সংখ্যা প্রতীক কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ সংখ্যা প্রতীক ১০টি। যথা- ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯
৩৯) প্রক্রিয়া প্রতীক কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ ৪টি যথা- +, —, × ,÷
৪০) সম্পর্ক প্রতীক কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ সম্পর্ক প্রতীক অনেক আছে তবে প্রাথমিকে ব্যবহৃত সম্পর্ক প্রতীক ৬ টি যথা—
<
=
>
< নয়
< নয়
= নয়
৪১) গুণিতক কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা দ্বারা যে সকল সংখ্যাকে নিঃশেষে ভাগ করা যায়, সেই সকল সংখ্যার প্রত্যেককে ঐ নির্দিষ্ট সংখ্যার গুণিতক বলে।
৪২) লসাগু কাকে বলে?
উত্তরঃ দুই বা ততোধিক সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে ছোট সাধারণ গুণিতককে বলে লসাগু।
৪৩) গসাগু কাকে বলে?
উত্তরঃ একাধিক সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সাধারণ গুণনীয়ক হলো গসাগু।
৪৪) গুণনীয়ক কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো সংখ্যা যে সকল সংখ্যা দ্বারা বিভাজ্য, সেই সকল সংখ্যাকে গুণনীয়ক বলে।
৪৫) মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক যদি ১ এবং ঐ সংখ্যা(শুধু দুইটি) হয় তাহলে সংখ্যাটিকে মৌলিক সংখ্যা বলে।
৪৬) সংখ্যারশি কী?
উত্তরঃ কতিপয় সংখ্যাকে প্রক্রিয়া চিহ্ন এবং প্রয়োজনে বন্ধনী দ্বারা যুক্ত করলে একটি সংখ্যা রশি তৈরি হয়।
যেমনঃ (৩৬÷৪)× ৫—৭
৪৭) ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো বস্তু বা পরিমানের অংশ নির্দেশ করতে যে সংখ্যা ব্যবহৃত হয় তাকে ভগ্নাংশ বলে।
৪৮) প্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের লব ছোট হর বড় তাকে প্রকৃত ভগ্নাংশ বলে।
৪৯) অপ্রকৃত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের লব বড় হর ছোট তাকে অপ্রকৃত ভগ্নাংশ বলে।
৫০) সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশের হর একই তাকে সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।
৫১) মিশ্র ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশে পূর্ণ সংখ্যার সাথে প্রকৃত ভগ্নাংশ যুক্ত হয়ে থাকে তাকে মিশ্র ভগ্নাংশ বলে।
৫২) গড় কাকে বলে?
উত্তরঃ রাশিগুলোর যোগফলকে রাশি গুলোর সংখ্যা দ্বারা ভাগ করলে যে মান পাওয়া যায় তাই গড়।
৫৩) শতকরা কী?
উত্তরঃ শতকরা হলো এমন একটি অনুপাত যা ১০০ এর ভগ্নাংশ রুপে প্রকাশ করা হয়।
৫৪) আসল কী?
উত্তরঃ বিনিয়োগ কৃত টাকাকে আসল বলে।
৫৫) বৃত্ত কী?
উত্তরঃ বৃত্ত হলো একটি আবদ্ধ বক্ররেখা যার প্রত্যেক বিন্দু ভিতরের একটি বিন্দু থেকে সমান দুরে থাকে।
৫৬) পরিধি কী?
উত্তরঃ যে বক্ররেখাটি বৃত্তকে আবদ্ধ করে রেখেছে তাকে পরিধি বলে।
৫৭) জ্যা কী?
উত্তরঃ জ্যা হলো একটি বৃত্তচাপের শেষ প্রান্তে বিন্দু দুইটির সংযোজক রেখাংশ।
৫৮) ব্যাসার্ধ কী?
উত্তরঃ কেন্দ্র থেকে পরিধির দুরত্বই হলো ব্যাসার্ধ।
৫৯) কর্ণ কাকে বলে?
উত্তরঃ বিপরীত শীর্ষ বিন্দুর সংযোগকারী রেখাকে কর্ণ বলে।
৬০) রম্বস কাকে বলে?
উত্তরঃ যে চতুর্ভূজের চারটি বাহুর দৈর্ঘ্য সমান তাকে রম্বস বলে।
৬১) আয়ত কাকে বলে?
উত্তরঃ যে চতুভূজের বিপরীত বাহুগুলো সমান ও সমান্তরাল তাকে আয়ত বলে।
৬২) বর্গ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে আয়তের চারটি বাহু সমান ও কোন গুলো সমান তাকে বর্গ বলে।
৬৩) চতুর্ভুজ কাকে বলে?
উত্তরঃ চারটি বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে চতুর্ভূজ বলে।
৬৪) অধিবর্ষ কী?
উত্তরঃ চার দ্বারা বিভাজ্য বছরকে অধিবর্ষ বলে।
৬৫) ১ শতাব্দী কী?
উত্তরঃ ধারাবাহিক ১০০ বছর সময় কালকে ১ শতাব্দী বলে।
৬৬) যুগ কী?
উত্তরঃ ধারাবাহিক ভাবে ১২ বছর সময় কালকে ১ যুগ বলে।
৬৭) ১ দশক কী?
উত্তরঃ ধারাবাহিক ভাবে ১০ বছর সময় কাল হয় ১ দশক।
৬৮) উপাত্ত কাকে বলে?
উত্তরঃ প্রাপ্ত তথ্য সমূহকে সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করাকে উপাত্ত বলে।
৬৯) উপাত্ত কত প্রকার ও কী কী?
উত্তরঃ উপাত্ত ২ প্রকার। বিন্যস্ত উপাত্ত এ অবিন্যস্ত উপাত্ত।
৭০) বিন্যস্ত উপাত্ত কাকে বলে?
উত্তরঃ যে উপাত্ত গুলো কোনো বৈশিষ্ট অনুযায়ী সাজানো থাকে তাকে বিন্যস্ত উপাত্ত বলে।
৭১) অবিন্যস্ত উপাত্ত কাকে বলে?
উত্তরঃ যে উপাত্ত গুলো কোনো বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সাজানো থাকেনা তাকে অবিন্যস্ত উপাত্ত বলে।
৭২) লেখচিত্র কাকে বলে?
উত্তরঃ চাক্ষুষ প্রদর্শনের জন্য রেখার সাহায্যে আঁকাচিত্র হলো লেখচিত্র।
৭৩) শ্রেণি ব্যবধান কী?
উত্তরঃ শ্রেণির উর্ধ্বসীমা ও নিম্নসীমার মধ্যে পার্থক্যই হলো শ্রেণি ব্যবধান।
৭৪) ঘটন সংখ্যার অপর নাম কী?
উত্তরঃ গণসংখ্যা।
৭৫) জনসংখ্যার ঘনত্ব কী?
উত্তরঃ প্রতি বর্গ কিলোমিটারে বসবাসরত লোক সংখ্যা হলো জনসংখ্যার ঘনত্ব।
৭৬) ক্যালকুলেটর কী?
উত্তরঃ ক্যালকুলেটর হলো একটি সাধারণ গণনার জন্য হস্তচালিত একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র, যা একটি বৈদ্যুতিক ব্যাটারি দ্বারা চলে।
৭৭) মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত কী ক্যালকুলেটর ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেটর।
৭৮) কম্পিউটার কী?
উত্তরঃ কম্পিউটার একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যা ক্যালকুলেটর অপেক্ষা বড় গণনা করতে পারে।
৭৯) রাশিগুলোর যোগফল = গড় ×রাশিগুলোর সংখ্যা।
৮০) যৌগিক সংখ্যা কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যার গুণনীয়ক ১ এবং ঐ সংখ্যা ছাড়াও অন্য সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায়,তাকে যৌগিক সংখ্যা বলে।
৮১) পরিসর = ( সর্বোচ্চ—সর্বনিম্ন)+১
৮২। গুণ্য কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যাকে গুণ করা হয় তাকে গুণ্য বলে।
৮৩) গুণক কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যা দিয়ে গুণ করা হয় তাকে গুণক বলে।
৮৪) গুণফল কাকে বলে?
উত্তরঃ গুণ্যকে গুণক দ্বারা গুণ করার পর যে মান পাওয়া যায় তাকে গুণফল বলে।
৮৫) ভাজ্য কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যাকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজ্য বলে।
৮৬) ভাজক কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সংখ্যা দ্বারা ভাগ করা হয় তাকে ভাজক বলে।
৮৭) ভাগশেষ কাকে বলে?
উত্তরঃ ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগ করে যদি কোনো অবশেষ সংখ্যা থেকে যায় তবে তাকে ভাগশেষ বলে।
৮৮) ভাগফল কাকে বলে?
উত্তরঃ ভাজ্যকে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পর যে মান পাওয়া যায় তাকে ভাগফল বলে।
৮৯) সমলব ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ভগ্নাংশ গুলোর লব সমান তাদেরকে সমলব বিশিষ্ট ভগ্নাংশ বলে।
৯০) ঐকিক নিয়ম কাকে বলে?
উত্তরঃ হিসাবের সুবিধার্তে প্রথমে একটির দাম বের করে সমস্যা সমাধানের পদ্ধতিকে ঐকিক নিয়ম বলে।
৯১) ১ জোড়া = ২টি
৯২) ১ হালি = ৪টি
৯৩) ১ কুড়ি = ২০টি
৯৪) ১দিস্তা = ২৪টি
৯৫) ১ ডজন = ১২টি
৯৬) ১ রীম = ২০ দিস্তা
৯৭) ১ সপ্তাহ = ৭ দিন
৯৮) ১ মাস = ৩০ দিন
৯৯) ১ বছর = ১২ মাস ৩৬৫ দিন
১০০) মৌলিক সংখ্যার অপর নাম কী?
উত্তরঃ উৎপাদক
১০১) দশমিক ভগ্নাংশ কী?
উত্তরঃ ভগ্নাংশ প্রকাশের একটি বিশেষ পদ্ধতি হলো দশমিক ভগ্নাংশ।
১০২) বিপরীত ভগ্নাংশ কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো ভগ্নাংশের লবকে হর এবং হরকে লব করলে যে ভগ্নাংশ পাওয়া য়ায় তাকে বিপরীত ভগ্নাংশ বলে।
১০৩) শতকরাকে কী বলা হয়?
উত্তরঃ শতকরাকে শতাংশ বলা হয়।
১০৪) ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি
১০৫) ১ মেট্রিক টন = ১০ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি
১০৬) ১লিটার = ১০০০ মিলিমিটার = ১০০০ ঘন সেন্টিমিটার।
১০৭) ১ ঘনমিটার = ১০০০ লিটার।
১০৮) ১ কুইন্টাল = ১০০ কেজি।
১০৯) ১০০০ গ্রাম= ১কেজি
১১০) ১ পক্ষ = ১৫ দিন
এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পড়তে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন
➨কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ১০০টি শর্টকাট কীঃ