Tuesday, December 12, 2023
Homeপ্রশ্ন সমাধানবাংলা ভাষা ও সাহিত্য পিডিএফ ডাউনলোড

বাংলা ভাষা ও সাহিত্য পিডিএফ ডাউনলোড

বাংলা ভাষা ও সাহিত্য 

পিডিএফ ডাউনলোড

শব্দ ও বাক্যে প্রয়োগ অপপ্রয়োগ

ব্যাকরণ ভাষাকে সুন্দর, মার্জিত ও শৃংখলাবদ্ধ করতে সাহায্য করে। তাই ব্যাকরণ ঠিক রাখলে ভাষার অপ্রয়োগ হয় না।  ব্যাকরণজ্ঞান থাকলে ভাষার অপপ্রয়োগ সম্পর্কে সচেতন থাকা যায়। বিভিন্ন কারণে ভাষার অপপ্রয়োগ ঘটতে পারে। যেমন : বানান, শব্দ রূপান্তর, শব্দদ্বিত্ব, বচনজাত, নির্দেশক, সন্ধি, সমাস, উপসর্গ, বিভক্তি, প্রত্যয়,চিহ্ন, পক্ষ, কারক, বাচ্য, বাগধারা ইত্যাদি।

 

বিশেষ্য ও বিশেণের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

১. অশুদ্ধবাক্য : লোকটা নির্দোষী। শুদ্ধবাক্য : লোকটা নির্দোষ।

 

সাধু চলিত ভাষারীতির মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

১. তাহার কথা মতো চলা ঠিক নয়। শুদ্ধবাক্য : তার কথা মতো চলা ঠিক নয়।

২. যা বলিব সত্যবলিব। শুদ্ধবাক্য : যাহা বলিব সত্য বলিব/ যা বলব সত্য বলব।

 

বানানের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

১. পাষান হৃদয়ও ভালোবাসায় গলে যায়। শুদ্ধবাক্য : পাষাণ হৃদয়ও ভালোবাসায় গলে যায়। 

 

শব্দের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

শব্দের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন :

১. রহিম ছেলেদের মধ্যে কনিষ্ঠতম/তর।  শুদ্ধবাক্য : রহিম ছেলেদের মধ্যে কনিষ্ঠ।

২. শুনেছি আপনি স্বস্ত্রীক ঢাকায় থাকেন। শুদ্ধবাক্য :শুনেছি আপনি সস্ত্রীক/স্ত্রীসহ ঢাকায় থাকেন।

৩. বাসের ধাক্কায় তিনি চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। শুদ্ধবাক্য : বাসের ধাক্কায় তিনি দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন।

৪. শুধু নিজের না, দেশের উৎকর্ষতা সাধন করা প্রত্যেকেরই উচিত। শুদ্ধবাক্য : শুধু নিজের না, দেশের উৎকর্ষ/উৎকৃষ্টতা সাধন করা প্রত্যেকেরই উচিত।

৫. সে ক্যান্সারজনিত কারণে মারা গিয়েছে। শুদ্ধবাক্য : সে ক্যান্সার/ক্যান্সারজনিক রোগে মারা গিয়েছে।

 

বচনের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

 

একটি বাক্যে দুবার বা তিনবার বহুচিহ্ন ব্যবহার করে বাক্যের গুণ নষ্ট করে। যেমন: গ্রামগুলো সব, লক্ষ লক্ষ শিশুগুলো সব, সব রাজাকারদের, সকল যুদ্ধাপরাধীদের ইত্যাদি। ‘কিছু’ ব্যবহার হলে পরে বহুবচন হয় না। বচন ঘাটতি বা বাহুল্যের কারণেও বচন ভুল হতে পারে। যেমন:

 

১. সকল/সমস্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবি করেছে জনতা। শুদ্ধবাক্য : সকল/সমস্ত যুদ্ধাপরাধীর/যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবি করেছে জনতা।

২. লক্ষ লক্ষ জনতারা সব সভায় উপস্থিত হয়েছিল। শুদ্ধবাক্য : লক্ষ লক্ষ জনতা সভায় উপস্থিত হয়েছিল।

৩. যেসব ছাত্রদের নিয়ে কথা তারা বখাটে। শুদ্ধবাক্য : যেসব ছাত্রকে নিয়ে কথা তারা বখাটে।

৪ আমরা এমন কিছু মানুষদের চিনি, যারা এখনও দেশের জন্য প্রাণ দেবে। শুদ্ধবাক্য : আমরা এমন কিছু মানুষকে চিনি যারা এখনও দেশের জন্য প্রাণ দেবে।

৫. কিছু কিছু মানুষ আছে যে অন্যের ভালো দেখতে পারে না। শুদ্ধবাক্য : কিছু কিছু মানুষ আছে যারা অন্যের ভালো দেখতে পারে না।

নির্দেশকের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

‘টা/টি/খানা/খানি’ ব্যবহার করে শব্দকে নির্দিষ্ট করলে তার আগে ‘এই’ বা ‘ঐ’ ব্যবহার করে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন :

১. ঐ লোকটি খুব সৎ। শুদ্ধবাক্য : লোকটি খুব সৎ।

২. আমি এই মানুষটিকে চিনি। শুদ্ধবাক্য : আমি এই মানুষকে চিনি।/আমি মানুষটিকে চিনি।

 

সন্ধির মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

সন্ধি শব্দ গঠনের শক্তিশালী মাধ্যম তবে সংস্কৃত ও সংস্কৃত শব্দে সন্ধি করতে হয়; সংস্কৃত ও বাংলা শব্দের সন্ধি হয় না। সন্ধির মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন:

১. ব্যাপারটি ছিল আপনার জন্য লজ্জাস্কর।

শুদ্ধবাক্য : ব্যাপারটি ছিল আপনার জন্য লজ্জা কর বা লজ্জাজনক।

৩. এবারের ইলেকশান করে আপনে নাকি খুব দুরাবস্থায় আছেন।

শুদ্ধবাক্য : এবারের ইলেকশান করে আপনে নাকি খুব দুরবস্থায় আছেন।

৪. ইত্যাবসারে বৃদ্ধ লোকটির দিন কাটে।

শুদ্ধবাক্য : ইত্যবসারে বৃদ্ধ লোকটির দিন কাটে।

 

সমাসের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

‘সহ’ অর্থ বুঝালে ‘স্ব’ না বসে ‘স’ বসে। সংস্কৃত শব্দের সঙ্গে সংস্কৃত শব্দের সমাস হয়। সমাসজাত শব্দ ও ব্যাসবাক্য একই সঙ্গে বসে না। সমাসবদ্ধ শব্দের বানানে শুধু মাঝের ঈ-কার ই-কার হয়। সমাসবদ্ধ না করে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন :

১. ঘি মাখা ভাত ডিম দিয়ে খেতে খুব মজা।

শুদ্ধবাক্য : ঘিভাত ডিম দিয়ে খেতে খুব মজা।

২. আগে সিংহচিহ্নিত আসনে বসে রাজা দেশ চালাতেন।

শুদ্ধবাক্য : আগে সিংহাসনে বসেরাজা দেশ চালাতেন।

৩. রীতিকে অতিক্রম না করেও যথারীতি সে বড়লোক।

শুদ্ধবাক্য : রীতিকে অতিক্রম না করেও সে বড়লোক।

 

বিভক্তির মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

বহুবচনজাতীয় শব্দে ‘কে’ বসে না। যেমন: তাদেরকে, আমাদেরকে, পাগোলগুলোকে। আবার এক শব্দে দুটি বিভক্তি বসলে শব্দের গুণ হারায়। যেমন: বুকেতে, চোখেতে। বস্তুবাচক বা প্রাণিবাচক শব্দের ‘কে, রে’ বসে না। যেমন: ঘড়িকে, কলমকে, ছগলকে, বইকে, পাখিরা, মেঘরা, গানকে, সাপকে, মাছকে। তবুও বিভক্তির মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন :

১. ভিক্ষুকদেরকে ভিক্ষা দাও। শুদ্ধবাক্য : ভিক্ষুককে ভিক্ষা দাও। ভিক্ষুকদের ভিক্ষা দাও।

৩. তাদেরকে দিয়ে একাজ করিও না। শুদ্ধবাক্য : তাদের দিয়ে একাজ করিও না।

 

প্রত্যয়ের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

প্রত্যয় শব্দ গঠন করতে সাহায্য করে, শব্দকে পদে পরিণত করতে সাহায্য করে। প্রত্যয় ব্যবহার না করে অথবা একটি শব্দের দুটি প্রত্যয় ব্যবহার করে শব্দের গুণ নষ্ট করা হয়। যেমন : বুকেতে, দৈন্যতা, সখ্যতা (সখ+য-ফলা+ তা) ইত্যাদি। অতিরিক্ত প্রত্যয় ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন :

১. দারিদ্র কবি কাজী নজরুল ইসলামকে মহান করেছে।

শুদ্ধবাক্য : দারিদ্র্য কবি কাজী নজরুল ইসলামকে মহান করেছে।

২. বিকার লোক যে কোন সময় ক্ষতি করতে পারে।

শুদ্ধবাক্য : বিকৃত লোক যে কোন সময় ক্ষতি করতে পারে।

 

 

উপসর্গের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

অতিরিক্ত উপসর্গ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন :

১. ফুল দিয়ে তাঁকে সুস্বাগতম জানানো সবার কর্তব্য।

শুদ্ধবাক্য : ফুল দিয়ে তাঁকে স্বাগতম জানানো সবার কর্তব্য।

২. অক্লান্তিহীনভাবে প্রজন্ম চত্বরে সমায়েত হচ্ছে।

শুদ্ধবাক্য : ক্লান্তিহীনভাবে প্রজন্ম চত্বরে সমায়েত হচ্ছে।

 

চিহ্নের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

১. সংস্কৃতিতে বিশেষণ ও বিশেষ্য দুটিকেই চিহ্নের আওতায় আনা হয়। যেমন: নর—সুন্দর বালক আর নারী—সুন্দরী বালিকা কিন্তু বাংলাতে বিশেষণকে ঠিক রেখে শুধু বিশেষ্যকে নর বা নারী প্রকাশ করা হয়।

২. সংস্কৃতিতে দুটি বিশেষ্যকেই চিহ্নের আওতায় আনা হয়। যেমন: মেয়েটি পাগলি, আসমা অস্থিরা কিন্তু বাংলাতে দুটি বিশেষ্যের একটিকে নারিচিহ্নের আওতায় আনা হয়। যেমন: মেয়েটি পাগল, আসমা অস্থিরা ইত্যাদি।

৩. সংস্কৃতিতে ঈ বা ইনি বা নী প্রত্যয়ই একসঙ্গে বসে কিন্তু বাংলায় বসে না। যেমন: অভাগা—অভাগী—অভাগিনী।

৪. সংস্কৃতিতে ক্ষুদ্রার্থবাচক কিছু ক্লীববাচক শব্দকে নর বা নারী বাচক করা যায় যা বাংলাতে সঠিক নয়। যেমন: নাটক—নাটিকা, উপন্যাস—উপন্যাসিকা, পুস্তক—পুস্তিকা।

 

চিহ্নের ভুল ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন:

১. রহিমা খুব সুন্দরী। শুদ্ধবাক্য : রহিমা খুব সুন্দর।

২. সেলিনা হোসেন একজন বিদ্বান লেখিকা। শুদ্ধবাক্য : সেলিনা হোসেন একজন বিদ্বান লেখক। /সেলিনা হোসেন একজন বিদুষী লেখিকা।

 

পক্ষের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

পক্ষের ভুল ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন:

১. আমি অর্থাৎ হাসান জেনে শুনে ভুল করি না।

শুদ্ধবাক্য : আমি অর্থাৎ হাসান জেনে শুনে ভুল করে না।

২. এ ব্যাপারে আমার অর্থাৎ হাসানের ভুল হবে না।

শুদ্ধবাক্য : এ ব্যাপারে আমার অর্থাৎ হাসানের ভুল হয় না।

 

কারকের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

বস্তুর প্রাণিবাচক শব্দে ‘কে’ বসে না। ব্যক্তির নামের সঙ্গেও ‘কে’ বসে না।কারকের ভুল ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন:

১. সাপুড়ে সাপকে খেলায়। শুদ্ধবাক্য : সাপুড়ে সাপ খেলায়।

২. একসময় আমের কাননে মিটিং বসেছিল।

শুদ্ধবাক্য : একসময় আম্রকাননে মিটিং বসেছিল।

/একসময় আমের বাগানে মিটিং বসেছিল।

সমোচ্চারিত শব্দের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

সমোচ্চারিত শব্দের ভুল ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন:

১. তাড়া আমরাতলায় বসে আমরা খাওয়ার সময় মালির তারা খেয়েছে।

শুদ্ধবাক্য : তারা আমড়াতলায় বসে আমড়া খাওয়ার সময় মালির তাড়া খেয়েছে।

২. সে ভুড়ি ভুড়ি খেয়ে ভুরিটি বাড়িয়েছে।

শুদ্ধবাক্য : সে ভুরি ভুরি খেয়ে ভুঁড়িটি বাড়িয়েছে।

শব্দদ্বিত্বের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

ফলাফল/ফলে শব্দটি ঠিক ব্যবহার কিন্তু এর প্রতিশব্দ হিসেবে লেখা হয় ফলশ্রুতিতে’ তাহলে শব্দটি হবে ভুল। কারণ ‘ফলশ্রুতি’র ‘শ্রবণ’ কোন বিষয়ের ফল নয়। শব্দদ্বিত্বের ভুল ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন:

১. ঘামজলে তার শার্ট ভিজে গেছে। শুদ্ধবাক্য : ঘামে তার শার্ট ভিজে গেছে।

২. অশ্রুজলে তার কপল ভিজে গেছে। শুদ্ধবাক্য : অশ্রুতে তার কপল ভিজে গেছে।

৩. ঘরটি ছিমছিমে অন্ধকার। শুদ্ধবাক্য : ঘরটি ঘুটঘুটে অন্ধকার।

 

ভুল শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

শব্দের পরে আরো শব্দ বসে শব্দেকে সঠিক করে অথবা বেশি শব্দ বসালে বাক্যটি ভুল হয়ে যায়। এভাবে অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন:

১. পরবর্তীতে আপনি আসবেন। শুদ্ধবাক্য : পরবর্তিকালে /পরবর্তী সময়ে আপনি আসবেন।

২. আমি অপমান হয়েছি। শুদ্ধবাক্য : আমি অপমানিত হয়েছি।

৩. সূর্য উদয় হয়নি। শুদ্ধবাক্য : সূর্য উদিত হয়নি।

৪. সত্য প্রমাণ হোক। শুদ্ধবাক্য : সত্য প্রমাণিত হোক।

৬ তার কথার মাধুর্যতা নাই। শুদ্ধবাক্য : তার কথার মাধুর্য/মধুরতা নাই।

৫. রাধা দেখতে খুব সুন্দরী ছিল। শুদ্ধবাক্য : রাধা দেখতে খুব সুন্দর ছিল।

৬. এটি অপক্ক হাতের কাজ। শুদ্ধবাক্য : এটি অপটু হাতের কাজ।

৭. স্বল্পবিদ্যা ভয়ংকরী। শুদ্ধবাক্য : অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী।

৮. অভাবে চরিত্র নষ্ট। শুদ্ধবাক্য : অভাবে স্বভাব নষ্ট।

৯. বিদ্বান মূর্খ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর। শুদ্ধবাক্য : বিদ্বান মূর্খ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।

১০. ছেলেটি শুধুমাত্র /কেবলমাত্র ১০টি টাকার জন্য মারামারি করল। শুদ্ধবাক্য : ছেলেটি শুধু /মাত্র /কেবল ১০টি টাকার জন্য মারামারি করল।

১১. রবীন্দ্রনাথ ভয়ঙ্কর কবি ছিলেন। শুদ্ধবাক্য : রবীন্দ্রনাথ বিখ্যাত কবি ছিলেন।

 
 
 
আরো পড়ুনঃ অডিটর  জুনিয়র অডিটর পদের প্রশ্ন সমাধান

সাইজঃ- 3 MB

 পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ 88

বই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে অনলাইন লাইভ প্রিভিউ দেখে নিন তারপর সিদ্ধান্ত নিন ডাউনলোড করবেন কিনা।

Live Preview এখান থেকে Scroll করে দেখতে পারেন।


Direct Download 

Click Here

এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পড়তে নিচের দেওয়া লিংকে 

ক্লিক করুন
 
 
 
 
প্রয়োজনীয় মূর্হুতে খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন.! আপনার প্রিয় মানুষটিকে “send as message”এর মাধ্যমে শেয়ার করুন। হয়তো এই গুলো তার অনেক কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।
 
RELATED ARTICLES
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

auto ads
error: Content is protected !!