আন্তর্জাতিক যুদ্ধ বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সাধারণ জ্ঞান
পিডিএফ ডাউনলোড
v কয়েকটি দেশের ক্ষেপনাস্ত্রঃ
Ø ভারত – অগ্নি-১, অগ্নি-২, পৃথ্বী, নাগ, আকাশ, ত্রিশূল, সাগরিকা, পিনাক, হ্যাফট পিএসএলভি।
Ø পাকিস্তান – ঘোরী, শাহীন, আবদালি, গজনবী।
Ø যুক্তরাষ্ট্র – টোমাহক, প্যাট্রিয়ট।
Ø রাশিয়া – জেনিথ।
Ø ইরাক – স্কার্ট।
Ø ইরান – হাতাফ।
Ø ইসরাইল – জেরিকো।
Ø উত্তর কোরিয়া – নডং টোপোডং।
Ø দক্ষিণ কোরিয়া – হিমোনু।
v হস্তান্তরিত কয়েকটি অঞ্চলঃ
Ø ওকিনাওয়া : ১৯৭২ সালে যুক্তরাষ্ট্র জাপানের নিকট হস্তান্তর করে।
Ø দিয়াগো গার্সিয়া : ১৯৭৪ সালে এ ঘাঁটি ব্রিটেন যুক্তরাষ্ট্রকে হস্তান্তর করে।
Ø সুবিক-বে : ১৯৯২ সালে যুক্তরাষ্ট্র এটি ফিলিপাইনের নিকট হস্তান্তর করে।
Ø হংকং : ১ জুলাই ১৯৯৭ সালে ব্রিটেন এটি চীনের নিকট হস্তান্তর করে।
Ø ম্যাকাও : ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে পর্তুগাল এটি চীনের নিকট হস্তান্তর করে।
Ø পানামা খাল : ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র এটি পানামার নিকট হস্তান্তর করে।
Ø পারমাণবিক শক্তিঃ
Ø পারমাণবিক শক্তি ইনস্টিটিউট (NEI) এর প্রতিষ্ঠা কবে? – ১৯৯৪ সালে।
Ø NEI-এর পূর্ণরূপ কী? – Nucler Energy Institute.
Ø NEI-এর সদর দফতর কোথায়? – ওয়াশিংটন ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র।
Ø বেসামরিক পরমাণু সরবরাহ গোষ্ঠী (NSG) এর প্রতিষ্ঠা কবে? – ১৯৭৪ সালে।
Ø NSG-এর পূর্ণরূপ কী? – Nuclear Suppliers Group.
Ø NSG-এর সদর দফতর কোথায়? – ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া।
Ø NSG-এর সদস্য সংখ্যা কত? – ৪৫।
Ø রাসায়নিক অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা সংস্থা (OPCW)-এর প্রতিষ্ঠা কবে? – ১৯৯৭ সালে।
Ø বিশ্বে পারমাণবিক বোমার অধিকারী দেশ কতটি? – ৮টি।
v বিভিন্ন দেশের পারমাণবিক বিস্ফোরণ অঞ্চলঃ
দেশ | বিস্ফোরণস্থল | অবস্থান | বিশেষ তথ্য |
ভারত | পোখরান | রাজস্থানের মরুভূমি | প্রথম ১৯৭৪ ও দ্বিতীয়বার ১৯৯৮ সালে ভারত এখানে পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটায়। |
পাকিস্তান | চাগাই | বেলুচিস্তানের মরুভুমি | ১৯৯৮ সালে পাকিস্তান এখানে পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটায়। |
চীন | লপনর | সিংকিয়াং | চীনের পারমাণবিক বিস্ফোরণ কেন্দ্র। |
ফ্রান্স | মরুরুয়া দক্ষিণ | প্রশান্ত মহাসাগরে | ১৯৪৬ সালে এখানে এটম বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। |
যুক্তরাষ্ট্র | কেপকেনেডি | ফ্লোরিডা | ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপণ কেন্দ্র। |
যুক্তরাষ্ট্র | আলমা গ্রোর্দো | নিউ কেক্সিকোর মরুভূমি | ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম এখানে পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটায়। |
রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, উত্তর কোরিয়া | হামজিয়ং প্রদেশ | কিলজু পাহাড়ী সুড়ঙ্গ | ২০০৬ ও ২০০৯ সালে এখানে বিস্ফোরণ ঘটায়। |
v দেশভিত্তিক প্রথম পারমাণবিক ও হাইড্রোজেন বোমা বিস্ফোরণের খতিয়ান
বিস্ফোরণের তারিখ | ||
দেশ | পারমাণবিক বোমা | হাইড্রোজেন বোমা |
যুক্তরাষ্ট্র | ১৬ জুলাই ১৯৪৫ | ১ মার্চ ১৯৫৪ |
সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া) | ২৯ আগস্ট ১৯৪৯ | ১১ নভেম্বর ১৯৫৫ |
যুক্তরাজ্য | ৩ অক্টোবর ১৯৪৯ | ৮ নভেম্বর ১৯৫৭ |
ফ্রান্স | ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬০ | ২৪ আগস্ট ১৯৬৮ |
চীন | ১৬ অক্টোবর ১৯৬৪ | ১৭ জুন ১৯৭৬ |
ভারত | ১৮ মে ১৯৭৪ | – |
পাকিস্তান | ২৮ মে ১৯৯৮ | – |
উত্তর কোরিয়া | ৯ অক্টোবর ২০০৬ | – |
v পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি
দ্বীপের নাম | অবস্থান | মালিকানা | ঘাঁটির প্রকৃতি |
দিয়াগো গার্সিয়া | ভারত মহাসাগরে | বৃটেন | ভারত সহাসাগরে অবস্থিত একমাত্র মার্কিন নৌ-ঘাঁটি |
পার্ল হারবার | প্রশান্ত মহাসাগরের হাওয়াই দ্বীপ | যুক্তরাষ্ট্র | সাবেক মার্কিন নৌ-ঘাঁটি |
গুয়ানতানামো | প্রশান্ত মহাসাগর | কিউবা | মার্কিন নৌ-ঘাঁটি |
সুবিক বে | প্রশান্ত মহাসাগর | ফিলিপাইন | সাবেক মার্কিন নৌ-ঘাঁটি |
গুয়াম | ফিলিপাইনের নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে | যুক্তরাষ্ট্র | মার্কিন নৌ-ঘাঁটি |
সেন্টহেলেনা | দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগর | ব্রিটেন | – |
সেন্ট এলবা | ভূমধ্যসাগর | ব্রিটেন | – |
সিসিলি | ভূমধ্যসাগরে | ইতালি | নৌ-ঘাঁটি |
ওকিনাওয়া | জাপান সাগরে | জাপান | মার্কিন নৌ-ঘাঁটি ছিল |
শাখালিন | জাপান সাগরে | রাশিয়া | রাশিয়া নৌ-ঘাঁটি ছিল |
জিব্রাল্টার | ভূমধ্যসাগর | ব্রিটেন | নৌ-ঘাটি |
v কতিপয় বিতর্কিত ভূমি/সীমান্ত/ছিটমহল
Ø বর্তমান বিশ্বে ‘নিউ সিল্ক রোড’ এর প্রবক্তা – চীন।
Ø আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান দেশ দুটি কোন ভূখণ্ড নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে – নার্গানো-কারাবাখ।
Ø মধ্য এশিয়ার কোন দেশটির সঙ্গে আফগানিস্তানের সীমান্ত নেই? – কাজাকাস্তান।
Ø পানমুনজাম কী? – দুই কোরিয়ার মধ্যে একটি পল্লী।
Ø কোন বিতর্কিত ভূমি সিরিয়া ও ইসরাইলের মধ্যে অবস্থিত? – গোলান মালভূমি।
Ø কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
Ø গোলান মালভূমি – ইসরাইল ও সিরিয়ার মধ্যস্থিত বিতর্কিত ভূমি। এটি সিরিয়ার ভূ-সীমানায় অবস্থিত হলেও ইসরাইল নিজেদের বলে দাবি করে।
Ø বোলান গিরিপিথ – পাকিস্তানে অবস্থিত।
Ø খোজাক গিরিপথ – পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে অবস্থিত। এই গিরিপথের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পাকিস্তানের।
Ø পানমুনজাম – দুই কোরিয়ার মধ্যস্থিত বেসামরিক শান্তি পল্লী। দুই কোরিয়ার সীমান্ত বিরোধ নিরসন কল্পে ১৩ জুন ২০০০ সালে এখানে ঐতিহাসিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
Ø সিয়াচেন প্রদেশ – ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাশ্মীরে অবস্থিত। এটি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যস্থিত কাশ্মীর সীমান্ত নিয়ে উভয় দেশের এক মহা রণাঙ্গন।
Ø খাইবার গিরিপথ – আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে। এটি পাকিস্তানের কেন্দ্রশাসিত একটি উপজাতীয় এলাকা।
Ø অনন্তনাগ – ভারত-পাকিস্তানের কাশ্মীর সীমান্তের একটি গোলযোগপূর্ণ এলাকা। এটি ভারতের নিয়ন্ত্রণে।
Ø কারগিল – ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাশ্মীরে অবস্থিত। এটি ভারত নিয়ন্ত্রিত থাকলেও পাকিস্তান নিজেদের বলে দাবী করে।
Ø ইমফাল – ভারত-মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত। এটি ভারতের মনিপুর রাজ্যের রাজধানী।
Ø কামপালাউ – চীন-মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত। মায়ানমারের সাথে এটির অধিকাংশ সম্পৃক্ত থাকলেও চীন নিজেদের দাবী করে তা নিয়ন্ত্রণে রেখেছে।
Ø কোদারী – নেপাল-চীন সীমান্তের মহাসড়ক। এটি চীনের নিয়ন্ত্রণে।
Ø হাজী লাঙ্গার – চীনের অধিকৃত একটি এলাকা। ভারত ও পাকিস্তানের সীমান্ত সম্পৃক্ত থাকার কারণে উভয় দেশই নিজেদের বলে দাবী করে।
Ø নার্গানো কারাবাখ – আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যস্থিত একটি বিতর্কিত গিরিপথ। বর্তমানে উভয় দেশই এটি নিজেদের দখলে নেবার সংগ্রামে লিপ্ত।
Ø আকসাস – চীন-ভারত সীমান্তে অবস্থিত।
Ø জেরুজালেম – ইসরাইল ও ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের রাজধানী প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে একটি বিতর্কিত ভূমি। একটি মরুভূমি অঞ্চল। ১৯৫৬ সালে ইসরাইল এটি দখল করে। ইসরাইল-মিশর-জর্ডানের মধ্যস্থিত এই বিতর্কিত ভূমি হচ্ছে ক্যাম্পডেভিড চুক্তির উৎস।
Ø সিকিম রাজ্য – ভারত ও চীন সীমান্তে অবস্থিত। চীন নিজেদের বলে দাবী করে।
Ø কাশ্মীর – ভারত ও পাকিস্তানের পৃথক রাষ্ট্রের জন্মলগ্ন থেকেই একটি বিতর্কিত সীমান্ত প্রদেশ। এই কাশ্মীরের স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসনের প্রশ্নে ভারত ও পাকিস্তানের মাঝে বেশ কয়েকবার যুদ্ধও সংঘটিত হয়েছে।
Ø মংডু – বাংলাদেশ ও মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশ সীমান্তের বান্দরবান জেলায় অবস্থিত হলেও মায়ানমার ট্রানজিট সৃষ্টিতে নিজেদের বলে দাবী করে।
Ø লাডাখ – চীন ও জম্মু ও কাশ্মীর-এর মধ্যস্থিত বিতর্কিত ভূমি। ১৯৬২ সালে চীন ভারত আক্রমণ করলে এখানে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়।
Ø তালপট্টি – বাংলাদেশ ও ভারতের একমাত্র বিরোধপূর্ণ দ্বীপ। সমুদ্র সীমানা আইনে এটি বর্তমানে ভারতের। ১৯৮১ সালে ভারতের নৌবাহিনী এটি দখল করে এবং নাম দেয় পূর্বাশা।
Ø কয়েকটি উল্লেখযোগ্য আন্তর্জাতিক রুট
Ø নিউ সিল্ক রুট :তুর্কিমেনিস্তান ও ইরানের মধ্যকার রেল নেটওয়ার্ক।
Ø বর্তমান বিশ্বে ‘নিউ সিল্ক রোড’ এর প্রবক্তা : চীন।
Ø (সিল্ক রোড দক্ষিণ ইউরোপ হতে সৌদি আরব, সোমালিয়া, মিশর, পারস্য, ভারত, বাংলাদেশ, জাভা এবং ভিয়েতনাম হয়ে চীন পর্যন্ত চলে গেছে। প্রায় ৪০০০ মাইল (৬৫০০ কি.মি.) দীর্ঘ এই পথের নামকরণ করা হয়েছে চীনা সিল্ক ব্যবসার নামে যা হান রাজত্বকালে আরম্ব হয়ে ছিলো।)
Ø কারাকোরাম (সিল্করোড) : চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে নির্মিত সড়ক পথ।
Ø ইউরো ট্যানেল (চ্যানেল ট্যানেল) : ইংলিশ চ্যানেলের নীচ দিয়ে বৃটেন ও ফ্রান্সের মধ্যকার দীর্ঘ তলদেশ সুড়ঙ্গ রেলপথ।
Ø আয়রন সিল্ক রুট : ইউরোপ ও দুই কোরিয়ার সাথে প্রস্তাবিত রেল যোগাযোগ।
Ø এশিয়ান হাইওয়ে : ফিলিপাইন থেকে তুরস্ক পর্যন্ত প্রস্তাবিত সড়ক।
v কয়েকটি বিরোধপূর্ণ সীমান্তবর্তী অঞ্চল
অঞ্চলের নাম | যে দুটি দেশ / স্থানে অবস্থান | গুরুত্বপূর্ণ তথ্য |
পানমুজাম | উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া | দুই কোরিয়া এটির মালিকানা দাবি করে। বর্তমানে এটি একটি নিরপেক্ষ অঞ্চল হিসেবে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে আছে। |
সিয়েচন হিমবাহ | ভারত ও পাকিস্তান | কাশ্মীরে অবস্থিত বিশ্বের সর্বোচ্চ রণাঙ্গন। |
সিনাই উপদ্বীপ | আকাবা উপসাগর ও সুয়োজ খাল | এটি একটি মরুভূমি অঞ্চল। ইসরাইল কর্তৃক ১৯৫৬ সালে অধিকৃত হয়। |
লাডাখ | জুম্মু কাশ্মীর ও চীন | ১৯৬২ সালে চীন ভারত আক্রমণ করলে এখানে প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। |
ইমফাল | ভারত ও মায়ানমার | এটি ভারতের মণিপুর রাজ্যের রাজধানী। |
মংডু | বাংলাদেশ ও মায়ানমার | এটি বান্দরবান জেলায় অবস্থিত। |
v মালিকানা নিয়ে বিরোধ রয়েছে এমন কয়েকটি দ্বীপ ও অঞ্চলঃ
দ্বীপ / অঞ্চল | বিরোধী পক্ষদ্বয় | অন্যান্য তথ্য |
জেরুজালেম | ফিলিস্তিন ও ইসরাইল | এটি মুসলমান, ইহুদি, খ্রিষ্টান তিন সম্প্রদায়ের পবিত্র ভূমি। |
আবু মুসা দ্বীপ | সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইরান | পারস্য উপসাগরের একটি দ্বীপ। এখানে ইরানের একটি সামরিক ঘাঁটি রয়েছে। |
পেরেজিল বা লায়লা দ্বীপ | স্পেন ও মরক্কো | মরক্কোর মূল ভূ-খণ্ডে অবস্থিত এ দ্বীপ। |
কুরিল দ্বীপপুঞ্জ | রাশিয়া ও জাপান | প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত একটি দ্বীপ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে রাশিয়া এ দ্বীপটি জাপানের কাছ থেকে দখল করে নেয়। |
ফকল্যান্ড দ্বীপ | ব্রিটেন ও আর্জেন্টিনা | দ. আমেরিকায় আটলান্টিকের দক্ষিণে অবস্থিত। এখানে ব্রিটিশ নৌ-ঘাঁটি রয়েছে। ১৯৮২ সালে এ দ্বীপ নিয়ে ব্রিটেন ও আর্জেন্টিনার মধ্যে যুদ্ধ বাঁধে। |
গোলান মালভূমি | সিরিয়া ও ইসরাইল | এ উপত্যকাটি ইসরাইল ৩য় আরব-ইসরাইল যুদ্ধের সময় ১৯৬৭ সালে দখল করে নেয়। |
শাত-ইল-আরব | ইরাক ও ইরান | লোহিত সাগরে অবস্থিত একটি ব-দ্বীপ। ইরাক ও ইরানের মধ্যে এ দ্বীপ নিয়ে যুদ্ধ চলে (১৯৮০-৮৮)। |
সাখালিন দ্বীপপুঞ্জ | জাপান ও রাশিয়া | জাপান সাগরে অবস্থিত রাশিয়ার একটি নৌ-ঘাঁটি। |
নিউ মুর | বাংলাদেশ ও ভারত | এ দ্বীপটি বঙ্গোপসাগরের হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় অবস্থিত। |
হানিস দ্বীপপুঞ্জ | ইয়েমেন-ইরিত্রিয়া | লোহিত সাগরে অবস্থিত। |
নাগার্নো কারাবাখ | আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া | খ্রিস্টান অধ্যুষিত একটি দ্বীপ। |
স্প্রাটলি দ্বীপপুঞ্জ | ভিয়েতনাম-চীন | দ. চীন সাগরে অবস্থিত। |
প্যারোলাস দ্বীপ | চীন-তাইওয়ান | চীন সাগরে অবস্থিত একটি দ্বীপ। |
v বিশ্বের বিখ্যাত সামরিক অভিযান বা অপারেশনঃ
অপারেশন পেনিসসুলা স্ট্রাইক : ইরাকে মার্কিন বাহিনী কর্তৃক সাদ্দাম অনুসারীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত সমন্বিত একটি অভিযান।
অপারেশন ক্লিন হার্ট : বাংলাদেশে (১৬ অক্টোবর ২০০২ থেকে ৯ জানুয়ারি ২০০৩ পর্যন্ত) সন্ত্রাসী অপরাধীদের গ্রেফতার এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের জন্য যৌথবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অভিযান।
অপারেশন সার্চ লাইট : ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কাল রাতে নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর হায়েনা পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বর ও নিমর্ম হামলার ছদ্মনাম।
অপারেশন ডেজার্ট স্টম : ১৯৯১ সালে বহুজাতিক বাহিনীর কর্তৃক ইরাকের বিরুদ্ধে পরিচালিত হামলা।
অপারেশন ডেজার্ট ফক্স : ১৯৯৮ সালে ইরাকে পরিচালিত যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের (মার্কিন-ইঙ্গ) সামরিক অভিযান।
অপারেশন ওভারলোট : ১৯৪৪ সালে ফ্রান্সের নরমন্ডি শহরের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মিত্রবাহিনী কর্তৃক ফ্রান্সকে উদ্ধারের জন্য জার্মানির বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযান।
অপারেশন ডেজার্ট শিল্ড : উপসাগরীয় যুদ্ধে সৌদি আরব রক্ষার্থে মার্কিন সেনা অভিযান।
অপারেশন ক্লোজডোর : ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী অবৈধ অস্ত্র জমা নেয়ার অভিযান।
অপারেশন নোবেল ঈগল : দশ বছর মেয়াদী বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইঙ্গ মার্কিন অভিযান।
অপারেশন এনডিউরিং ফ্রিডম : ২০০১ সালে আফগানিস্তানে পরিচালিত ইঙ্গ মার্কিন হামলা।
অপারেশন সি এঞ্জেল : ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের পর ত্রাণ ও পূণর্বাসন কার্যে মার্কিন টাস্কফোর্স।
অপারেশন হাস্কি : দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (১৯৪১-১৯৪৫) সময় যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন কর্তৃক ইতালীর বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান।
অপারেশন ইরাকী ফ্রিডম : ২০০৩ সালের ২০ মে ইঙ্গ-মার্কিন বাহিনী পরিচালিত সামরিক হামলা।
অপারেশন বারবারোস : দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের (১৯৩৯-১৯৪৫) সময় অক্ষশক্তি জার্মানি কর্তৃক রাশিয়ার পরিচালিত সামরিক অভিযান।
অপারেশন ডেজার্ট স্করপিয়ন : ইঙ্গ-মার্কিন বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত, যুদ্ধ-পরবর্তী জার্মানি কর্তৃক রাশিয়ার পরিচালিত সামরিক অভিযান।
অপারেশন ডেজার্ট স্করপিয়ন : ইঙ্গ-মার্কিন বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত, যুদ্ধ-পরবর্তী ইরাকে অস্ত্র উদ্ধারের অভিযান, মে ২০০৩।
অপারেশন গোল্ডেন টাইগার : বাংলাদেশের যৌথবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত, ২০০৩ সালের জুলাই মাসে সুন্দরবন অঞ্চলে অপরাধ দমনের অভিযান।
অপারেশন সিওর ভিক্টর : শ্রীলংকা সরকার পরিচালিত, শ্রীলংকার। LTTE দমনে অভিযান।
ডাউনলোড করতে এখানে কিক্ল করুন